প্রতিবেদন অনুসারে, সূত্র মারফত জানা গিয়েছে তালিকাভুক্ত, তালিকাভুক্ত না থাকা সংস্থাগুলির সঙ্গে লেনদেন সম্পর্কিত তথ্য সেবি শনিবার সুপ্রিম কোর্টে জমা দিয়েছে। রিপোর্ট অনুসারে, সেবি ২রা মে সুপ্রিম কোর্টে একটি স্ট্যাটাস রিপোর্ট দাখিল করবে। গত ২ মার্চ এই বিষয়টি নিয়ে তদন্তে একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করেছিল সুপ্রিম কোর্ট। কমিটিকে ২ মাসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। সেবি-কে বলা হয়েছিল তদন্ত চালিয়ে যেতে।
advertisement
এছাড়াও, সেবি সাতটি তালিকাভুক্ত কোম্পানির কাছ থেকে বিশদ এবং নথি চেয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে আদানি এন্টারপ্রাইজ, আদানি পাওয়ার, আদানি ট্রান্সমিশন, আদানি গ্রিন এনার্জি, আদানি পোর্টস অ্যান্ড এসইজেড, আদানি টোটাল গ্যাস এবং আদানি উইলমার। সেবি জানিয়েছে, তাদের তরফে অনেক নথি চাওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ২০০৯-২০১০ এর আগে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলির ক্ষেত্রে ১২ বছর পর্যন্ত বিশদ বিবরণ রয়েছে।
আরও পড়ুন, বাড়িতে পিঁপড়ের সমস্যায় নাজেহাল? রান্নাঘরের এই জিনিসই করে দেবে সমাধান, জেনে নিন
আরও পড়ুন, 'এটা তো সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ, কে চক্রান্ত করছে!' কী ইঙ্গিত দিলেন অভিষেক
রিপোর্ট অনুযায়ী, হিন্ডেনবার্গ রিপোর্টের আগে এবং পরে আদানি শেয়ারের লেনদেনের উপর ভিত্তি করে সেবি প্রাথমিক ভাবে একটি অনুমানে পৌঁছেছে। এর মধ্যে বিদেশি পোর্টফোলিও বিনিয়োগের নিয়ম, সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগের নিয়ম, অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য নিয়ম এবং স্বল্প মেয়াদে বিক্রির নিয়মগুলির খুঁটিনাটি রয়েছে।
