স্কুল সূত্রে জানা গিয়েছে, গত প্রায় ১০ বছরের অধিক সময় ধরে স্কুলে এই ধরনের চাষ করা হয়। এই কারণের সিউড়ি তো বটেই জেলাজুড়েই খ্যাতি রয়েছে এই স্কুলের। স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকারা জানান, স্কুলের যে বিশাল জায়গা রয়েছে সেখানেই বানানো হয়েছে বাগান। এছাড়া একটি অপব্যবহৃত রুম ছিল। সেখানেই মাশরুম চাষ করা হয়ে থাকে। এই চাষের ফলে পড়ুয়ারা হাতে কলমে চাষের বিষয়টিও জানতে পারে। স্কুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতেও এই বাগানের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন-ঘরের মেঝেতে হঠাৎ নিজে থেকেই জ্বলে উঠছে আগুন! অবিশ্বাস্য ঘটনা!
আরও পড়ুন-৪০ ডিগ্রির কাছাকাছি পৌঁছল তাপমাত্রা, বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে কি ?
স্কুল সূত্রে জানা গিয়েছে, স্কুল থেকে প্রতিমাসে প্রায় ২৫ কেজি মাশরুম উৎপাদন হয়। স্কুলের শিক্ষক পার্থসারথি ঘোষ বলেন, ‘মিড ডে মিলের খাবারে আমরা এই মাশরুমটা দিয়ে থাকি। ফলে পড়ুয়ারা মিড ডে মিলের খাবারের মাধ্যমে বেশি পরিমাণে প্রোটিন পেয়ে থাকে। এছাড়া বাগানে বেগুন, ঢ্যাঁড়স, বিভিন্ন ধরনের শাক চাষ করা হয়ে থাকে। সেগুলিও মিড ডে মিলে ব্যবহার করা হয়।’
স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক যামিনিকান্ত সাহা বলেন, ‘ স্কুলে দীর্ঘদিন ধরে এই চাষ হয়ে আসছে। মাস চারেক আগে আমরা স্কুলে মাশরুম হাব করেছি। নিজেদের স্কুলের পাশাপাশি আশেপাশের প্রাথমিক স্কুলেও এই মাশরুম দিয়েছি।’
Subhadip Pal