প্রসঙ্গত, এবছরের কেন্দ্রীয় বাজেটে জেলার বেশ কিছু রেলস্টেশনকে অমৃত স্টেশন হিসাবে গড়ে তোলার কথা ঘোষণা করা হয়েছিল, যার মধ্যে নাম ছিল সিউড়ি স্টেশনেরও। সেই প্রকল্পের অঙ্গ হিসাবেই এই র্যাম্প গড়ে তোলা হচ্ছে বলেই মনে করা হচ্ছে। যদিও পূর্বরেলের জনসংযোগ আধিকারিক অমিতাভ চট্টোপাধ্যায়ের মোবাইল বন্ধ থাকায় তার সঙ্গে যোগাযোগ করা না যাওয়ায় এই বিষয়ে কোনও নিশ্চয়তা মেলেনি। ইতিপূর্বে বোলপুর এবং রামপুরহাট স্টেশনে যাত্রীদের সুবিধার্থে র্যাম্প তৈরি করা হয়েছে। তবে হাওড়া-রামপুরহাট রুটের মেন লাইনের স্টেশন না হওয়া সত্ত্বেও সিউড়িতে র্যাম্প গড়ে তোলার এই সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানাচ্ছেন সকলেই।
advertisement
তবে মেন লাইনের স্টেশন না হলেও সিউড়ি শহরে জেলার অন্যতম ব্যস্ত স্টেশন হিসাবেই পরিচিত। দৈনিক গড়ে প্রায় ২০ হাজার মানুষ এই স্টেশন ব্যবহার করেন। গত কয়েকবছর ধরেই সিউড়ি স্টেশনে সৌন্দর্যায়নের কাজ চলছে। গোটা প্ল্যাটফর্ম জুড়ে রঙিন চিত্রের মধ্য দিয়ে বীরভূমের সংস্কৃতি ও শিল্পকে তুলে ধরা, স্টেশনের সামনে থেকে টোটো ও বাইকের জটলা সরিয়ে দেওয়া সহ একাধিক কাজ করাও হয়েছে। এবার যাত্রী সাধারণের সুবিধার জন্য তৈরি হচ্ছে র্যাম্প।
Subhadip Pal