এই সুঁচপুর গণহত্যা আজও ভোলেনি মানুষ। প্রতিশ্রুতি মতো নিহতের পরিবারকে চাকরিও দিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।এই ঘটনার পর থেকে প্রতি বছর নানুরের বাসাপাড়া মাঠে পালিত হয়ে আসছে শহিদ দিবস। নিহতের স্মৃতির উদ্দেশ্যে তৈরি একটি শহিদ বেদীও রয়েছে এখানে। সেখানেই বৃহস্পতিবার হবে পালিত হল শহিদ দিবস।
আরও পড়ুন: ঘরে ঘরে জ্বর! ডেঙ্গি নাকি আবার নতুন কোনও ভয়ঙ্কর ভাইরাস? জানুন ডাক্তারের মত
advertisement
আরও পড়ুন:
২০০০ সালে এই দিনে ১১জন খেত মজুরকে নৃশংসভাবে খুন করা হয়েছিল। সেই ঘটনা আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল রাজ্য রাজনীতিতে। তারপর থেকেই ২৭শে জুলাই দিনটিকে সূঁচপুর দিবস হিসেবে পালন করা হয় নানুরের বাসাপাড়ায়। সেই ঘটনা আজও দগদগে ক্ষত হয়ে রয়েছে নানুর সহ গোটা বীরভূমের বাসিন্দাদের মনে। তাই প্রতি বছরের মতো এবারেও নানুরের থুপসারা পঞ্চায়েতের বাসাপাড়ায় নিহত শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে সূঁচপুর দিবস পালন করলেন জেলা তৃণমূল নেতৃবৃন্দ।
Subhadip Pal