২৪ ফেব্রুয়ারি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং শান্তিনিকেতনে রাত্রিবাস করে দিল্লির উদ্দেশ্যে রওনা দেবেন। এই সমাবর্তন অনুষ্ঠান ঘিরে জেলা প্রশাসনের তরফেও শুরু হয়ে গিয়েছে বিশেষ প্রস্তুতি। ২০২২ সালে বিশ্বভারতীর একাকংশ পড়ুয়া নিজেদের বিভিন্ন দাবিদাওয়া নিয়ে বিশ্বভারতীর উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তীর বাসভবন ‘পূর্বিতা’ ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। ঘটনায় উত্তাল হয়ে ওঠে বিশ্বভারতী চত্বর। তাই সেই সময় সমাবর্তন অনুষ্ঠান স্থগিত করা হয়েছিল। বহু পড়ুয়া শংসাপত্রও পাননি. তাই এ বছর সমাবর্তন অনুষ্ঠান ঘিরে উন্মাদনা তুঙ্গে। কিন্তু এ বছর বিশ্বভারতীর সবথেকে বড় সম্মান ‘দেশিকোত্তম’ ও ‘গগন-অবন’ কাউকেই দেওয়া হচ্ছে না বলেই বিশেষ সূত্রে খবর।
advertisement
আরও পড়ুন: দেউলিয়া হয়ে গেছে পাকিস্তান! প্রকাশ্যেই তা স্বীকার করে নিলেন খোদ মন্ত্রী, এবার কী হবে?
তবে পড়ুয়াদের হাতে শংসাপত্র ও ছাতিমপাতা তুলে দেওয়া হবে। ২০২১ সালে করোনা বিধি মেনেই শেষ সমাবর্তন অনুষ্ঠান পালন করে বিশ্বভারতী। সেই সময় এই অনুষ্ঠানে ভার্চুয়াল মাধ্যমে অংশগ্রহণ করেছিলেন বিশ্বভারতীর আচার্য তথা দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। ২০২০ সালে করোনার চোখ রাঙানির জন্য সমাবর্তন অনুষ্ঠান বন্ধ ছিল। তবে আগামী ২৪ ফেব্রুয়ারি এই অনুষ্ঠান ঘিরে রীতিমত সাজো সাজো রব শান্তিনিকেতনে।
সৌতিক চক্রবর্তী