বুধবার সকাল পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুসারে, জেলার ১৬৭টি গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে ১৪০টি গিয়েছে তৃণমূলের দখলে। বিজেপি পেয়েছে ৭টি, জোট ৪টি এবং ত্রিশঙ্কু হয়েছে ১৬টি। পঞ্চায়েত সমিতির ক্ষেত্রে ১৯ আসনের ১৯টিই তৃণমূলের দখলে। এ ছাড়া জেলা পরিষদের ৫২টি আসনের মধ্যে ৫১টি তৃণমূল এবং একটি কংগ্রেস। চিত্রে স্পষ্ট যে তৃণমূল এক তরফা পঞ্চায়েত নির্বাচনে জয় লাভ করেছে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ প্রতিশ্রুতিতে ভিজল না চিঁড়ে? ঘুরে গেল মতুয়া ভোট! নিজের ঘরেই চূড়ান্ত হার শান্তনু ঠাকুরের
তবে রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের দাবি, মোটের উপর জেলায় শাসক দলের ফলাফল ভাল হলেও। বিরোধীদের অস্তিত্বের দেখা মিলেছে অনুব্রত গড়ে। রাজনৈতিক মহলের লোকজনের দাবি, গত পঞ্চায়েত ভোটে যেভাবে বীরভূম বিরোধী শূন্য হয়েছিল। সেই নিয়ে বিরোধীদের যদিও শাসক দলের জোরজুলুমকে দায়ী করা হয়। তার নিরিখে এই জেলায় তুলনামূলক আস্তিত্বের প্রমাণ দিয়েছে বিরোধীরা।
বিশেষ করে বাম কংগ্রেস জোট বেশকিছু জায়গায় নিজেদের হারানো জমি পুনরুদ্ধারের ইঙ্গিত দিয়েছে। এই নিয়ে অবশ্য শাসক দলের নেতারা আগেই বলেছিলেন যে, পঞ্চায়েত ভোটে অনুব্রত মণ্ডলের অনুপস্থিতিতে সেই অর্থে প্রভাব ফেলাবে না। বরং তৃণমূলের উন্নয়নের জোয়ারে গা ভাসাবেন সাধারণ মানুষ।
Subhadip Pal