ইতিমধ্যেই রাজ্য সরকারের পরিকল্পনায় গঙ্গারতির ব্যবস্থাপনা চলছে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায়। সেই রকমই তারাপীঠে যদি দ্বারকা নদীর ধারে সন্ধ্যারতির বন্দোবস্ত করা যায় তাহলে তা আলাদা আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠবে। এই বিষয়েই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সম্প্রতি গঙ্গাসাগরে আগত পুণ্যার্থীদের উদ্দেশ্য করে বক্তব্য রাখার সময় জানান, তারাপীঠ, কালীঘাট, দক্ষিণেশ্বরে যারা দেখভালের দায়িত্বে রয়েছেন তারা এমন বন্দোবস্ত করলে সরকার সাহায্য করবে।
advertisement
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এমন মন্তব্যের পর স্বাভাবিকভাবেই খুশির হাওয়া বীরভূমের তারাপীঠে। তারাপীঠ মন্দির কমিটির সভাপতি তারাময় মুখোপাধ্যায় এমন আয়োজন করতে রাজি বলেও জানিয়েছেন। তবে বেশ কিছু সমস্যা রয়েছে আর সেই সকল সমস্যার সমাধানের জন্য সরকারকে সব রকম ভাবে সাহায্য করতে হবে এই দাবিও তুলেছেন।
দ্বারকা নদী উত্তর বাহিনী নদী। শাস্ত্র মতে গঙ্গা স্নানের সমান পূণ্য অর্জন হয় তারাপীঠের এই দ্বারকা নদীতে স্নান করলে। এখানে সন্ধ্যারতির প্রয়োজন আছে বলে মনে করেন তারাপীঠ মন্দির কমিটির সদস্যরা। হাজার হাজার পুণ্যার্থী আরতি দেখে সন্তুষ্টি লাভ করবেন বলেও দাবি তাদের। এর পাশাপাশি এমন পরিকল্পনার প্রসঙ্গ উঠতে তারাপীঠের বাসিন্দারাও বিষয়টি নিয়ে বেশ আশাবাদী।
Madhab Das