আরও পড়ুন: কালবৈশাখীতে তার ছিঁড়ে যাওয়ায় এক সপ্তাহ ধরে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন গোটা গ্রাম, চরমে পানীয় জলের সঙ্কট
বর্তমানে অন্যান্য আধুনিক দ্রব্যের হাত ধরে কদর কমেছে টিনের তৈরি জিনিসপত্রের। তার ফলে প্রয়োজন কমেছে টিনের কারিগরদেরও। তবুও কেউ কেউ পুরোনো পেশাকে আঁকড়ে ধরেই আজও বেঁচে আছেন। তেমনই হলেন কায়েম্বা গ্রামের মিরাজ খান, লাল খান, ইমামবাস খোদাবাসরা।
advertisement
বীরভূমের কায়েম্বা গ্রামের চাঁদপাড়াতে টিন দিয়ে বিভিন্ন সামগ্রী তৈরি করে চলেছেন তাঁরা। প্রায় ২৫ বছর এই পেশায় রয়েছেন। মুড়ির টিন, ফুলের সাজি, বাক্স সিন্দুক, টোকা, ড্রাম ইত্যাদি টিন দিয়ে তৈরি করেন। সকাল হলেই পেটের টানে সরঞ্জাম নিয়ে গ্রামে গ্রামে ঘুরে বেড়ান। টিনের কারিগর মিরাজ খান বলেন, আগের মতো আর সেইভাবে কেউ টিনের জিনিসপত্র তৈরি করায় না। তবুও আমরা যাই। মাঝেমধ্যে দু-একটা বরাত পাওয়া যায়। তা গ্রামের কোনও ফাঁকা মাঠে বসে আমরা তৈরি করে দিই।
শুভদীপ পাল