আদ্রা-বাঁকুড়া রেলপথের উপর ঘোষের গ্রামের কাছে আছে একটি রেলগেট। এই রেলগেট বন্ধ করে বিকল্প হিসেবে এলাকাবাসী ও যানবাহনের চলাচলের জন্য আন্ডারপাস তৈরি করে রেল। সুরক্ষার কথা ভেবেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আন্ডার পাসের কাজ শেষ হওয়ায় সেটি এবার খুলে দেওয়া হবে। তার আগে রেলগেট বন্ধ করতে আসেন রেলের আধিকারিকরা। কিন্তু তাঁদের বাধা দেয় এলাকার মানুষ।
advertisement
আরও পড়ুন: শনি পুজো বা সত্যনারায়ণের সিন্নি, যেকোনও পুজোতেই পড়াশোনা লাটে ওঠে এই স্কুলের
এই ঘটনা দেখে আপনি হয়ত ভাবছেন, সকলের ভালর জন্যই তো আন্ডারপাস তৈরি করা হয়েছে। তবে তাতে আপত্তির কী আছে? এই বিষয়ে গ্রামবাসীদের অভিযোগ, যে আন্ডারপাস তৈরি হয়েছে সেখানে জল নিকাশির ব্যবস্থা নেই। তাছাড়া আন্ডারপাসে আলোর ব্যবস্থাও পর্যাপ্ত নয়। তাছাড়াও আন্ডারপাসটি অনেকটাই নিচে হওয়ায় গ্রামবাসীদের পণ্য বহন করে উপরে নিয়ে যেতে অসুবিধে হচ্ছে। সবমিলিয়ে এলাকার মানুষ দাবি করে, আন্ডারপাসের কাজ অসম্পূর্ণ রেখেই রেলগেট বন্ধ করে দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
রেলের আধিকারিকদের ঘিরে ধরে এলাকার মানুষের বিক্ষোভ দেখানোর খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন ছাতনার আইসি এবং বিডিও। বিকল্প রাস্তায় দ্রুত সমস্যার সমাধান করা হবে বলে আশ্বাস দেওয়ায় জমায়েত ওঠে ।
নীলাঞ্জন ব্যানার্জি





