চারিদিকে খোঁজাখুঁজির পর অবশেষে রাত্রি নাগাদ পরিবারের পক্ষ থেকে সোনামুখী থানায় একটি নিখোঁজ সংক্রান্ত একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়। পুলিশের পক্ষ থেকেও বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ খবর লাগানো হয়। অবশেষে শনিবার সকাল নাগাদ সোনামুখীর শালী নদীর ব্রিজ থেকে কিছুটা দূরত্বে একটি মৃতদেহ ভাসতে দেখে স্থানীয় মানুষজন। স্থানীয়রা তড়িঘড়ি খবর দেয় সোনামুখী থানায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় সোনামুখী থানার পুলিশ।
advertisement
আরও পড়ুনঃ ফের নদীতে স্নান করতে নেমে মৃত্যু বাঁকুড়ায়! এবার এক মহিলা
নিখোঁজের অভিযোগের ভিত্তিতে জানা যায় মৃতদেহটি সোনামুখী পৌরসভার সাফাই কর্মীর। মৃত দেহটি উদ্ধার করে বিষ্ণুপুর জেলা হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয় সোনামুখী থানার পক্ষ থেকে। তবে কীভাবে এই নদীতে এসেছিলেন ওই সাফাই কর্মী কিংবা অন্য কোন কারণে তার মৃত্যু হয়েছে সেই নিয়ে ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে সোনামুখী থানার পুলিশ।
আরও পড়ুনঃ দুর্ঘটনার আশঙ্কা! পৌরসভা থেকে বন্ধ করা হল কাঠের সেতুতে যাতায়াত
সোনামুখী পৌরসভার পৌরপ্রধান সন্তোষ মুখার্জি বলেন অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা। তাদের পুরসভার দীর্ঘদিনের স্থায়ী সাফাই কর্মী ছিলেন চন্দ্রশেখর চন্দ্র। নদী পেরিয়ে শ্মশান যাওয়ার পথে এই দুর্ঘটনা বলে তিনি মনে করছেন। তবে বিষয়টি নিয়ে সোনামুখী থানার পুলিশ তদন্ত করছে বলেও তিনি জানান। মৃত ওই সাফাই কর্মীর পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর আশ্বাস দিয়েছেন পৌরপ্রধান।
Joyjiban Goswami