স্থানীয় সূত্রে জানা যায় সোনামুখী পৌরসভার ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের চামুণ্ডা কালীতলা এলাকায় চ্যাটার্জি পরিবারের চামুন্ডা কালী মন্দিরে চুরির ঘটনায় আনুমানিক ১২ লক্ষ টাকার গয়না খোয়া গিয়েছে বলে অনুমান করা হচ্ছে। অন্যদিকে ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের চৌধুরীপাড়ায় চৌধুরী পরিবারের ৫০০ বছরের কালি মন্দিরে আনুমানিক দেড় লক্ষ টাকার গয়না খোওয়া গিয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ দুর্গাপূজার পাশাপাশি কালী পুজোতেও থিমের চমক বাঁকুড়া শহরে!
আবার ওই শহরের নয় নম্বর ওয়ার্ডের কৃষ্ণবাজার এলাকায় বারোয়ারি কালী মন্দিরে চুরির ঘটনা ঘটে সেখানেও আনুমানিক দেড় লক্ষ টাকার গয়না খোওয়া গিয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। একই রাতে পরপর শহরে তিন জায়গায় চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে সাধারণ মানুষের মধ্যে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। আর এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে পুলিশের নিরাপত্তা নিয়েও ইতিমধ্যেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। চুরির ঘটনার খবর পাওয়ার পরই ওই এলাকা পরিদর্শনে যান সোনামুখী পৌরসভার চেয়ারম্যান সন্তোষ মুখার্জি।
আরও পড়ুনঃ নিষিদ্ধ শব্দবাজি রুখতে কড়া পদক্ষেপ বাঁকুড়া জেলা পুলিশের
কথা বললেন ওই এলাকার সাধারণ মানুষের সাথে। তিনটি কালী মন্দিরের তরফে চুরির পুরো বিষয়টি লিখিত আকারেসোনামুখী থানায় জানানো হয়েছে। এখন দেখার বিষয় সোনামুখী থানা কতটা তৎপরতার সাথে তদন্ত শুরু করে এবং কালী মায়ের খোওয়া যাওয়া গয়না সামগ্রী আবার পুনরুদ্ধার করতে পারে।
Joyjiban Goswami