কিন্তু গত ৭ অক্টোবর কার্নিভাল শেষে বেশীরভাগ প্রতিমা বিসর্জন দেওয়া হয় সংশ্লিষ্ট ওই পুকুরেই। কিন্তু তারপরে বেশ কয়েক দিন পেরিয়ে গেলেও পুকুরের জল থেকে প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঐ কাঠামো তোলার কোন উদ্যোগ নেওয়া হয়নি বলে স্থানীয়দের অভিযোগ। ফলে প্রতিমার কাঠামো সহ প্রতিমা তৈরীর অন্যান্য সরঞ্জাম এখনো জলে ভাসছে। জলে দূর্গন্ধ, সঙ্গে অন্যান্য রোগে অনেকেই আক্রান্ত হচ্ছেন বলে স্থানীয়দের দাবি।
advertisement
আরও পড়ুনঃ যুবকের মৃত্যুর কিনারা করতে পুলিশ কুকুর নিয়ে তল্লাশি
পৌরসভা কে জানিও এই বিষয়ে কোন সূরা মেলেনি বলেই অভিযোগ তাদের। এই অবস্থায় পৌরসভার দায়িত্বশীল ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। তবে এই বিষয়ে বাঁকুড়া পৌরসভার উপ পৌরপ্রধান হীরালাল চট্টরাজ বলেন, থার্মোকল নিষিদ্ধ ছিল, তার মধ্যেও কেউ কেউ হয়তো ব্যবহার করেছেন। তবে সমস্ত পুকুর বা নদী পরিস্কার করে দেওয়া হবে বলে তিনি জানান।
Joyjiban Goswami