মাগারাম বাউরি এবং বন্দনা বাউরি বলেন তারা বনের ধারে পরিবার নিয়ে বসবাস করে। সব সময় যেন একটা আতঙ্ক গ্রাস করে তাদের। তাদের বারো মাস হাতির সঙ্গে লড়াই করে বাঁচতে হয়। প্রতিনিয়ত হাতির দল আক্রমণ করে তাদের। কখনও বাড়িঘর ভেঙে দিয়ে চলে যায় আবার কখনও তাদের বাড়িতে থাকা প্রাণীদের উপর অকপটে অত্যাচার চালায় হাতির দল।
advertisement
আরও পড়ুনঃ কবিগুরুর প্রয়াণ তিথির প্রাক্কালে তাঁর বাঁকুড়ায় আসার ঘটনার স্মৃতিচারণা
তাই বন্য হাতিদের আক্রমণ থেকে তাদের গরু-ছাগলদের বাঁচাতে তারা কাটার বেড়া দিয়ে ঘেরা দিয়েছেন বাড়িগুলিকে। এবার তাদের কাছে নতুন আতঙ্ক হয়ে দাঁড়িয়েছে নেকড়ে।যা নিয়ে রীতিমতো চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। তাদের একটাই দাবি বনদপ্তর আরেকটু উদ্যোগী হোক। তবে কেন্দ্রীয় চক্রের মুখ্য বনপাল এস কুলান ডাইভেল বলেন বাঁকুড়া জেলায় জঙ্গলে নেকড়ের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। যা ইতিবাচক ইঙ্গিত বলেই তিনি মনে করছেন।
আরও পড়ুনঃ সাপের কামড়ে মৃত্যু হল এক ব্যক্তির
তবে সাধারণ মানুষকে যেহেতু নেকড়ে আক্রমণ করে না তাই অহেতুক ভয় পাওয়ার কারণ নেই বলেই তিনি জানিয়েছেন। তিনি আরও বলেন নজরদারি চালানোর জন্য ক্যামেরা কিনে লাগানো হবে ওই সমস্ত এলাকা গুলিতে। এদিকে একদিকে হাতি এবং অপরদিকে নেকড়ে বাঘগুলিকে নজরদারি চালাচ্ছে বনদপ্তর।
Joyjiban Goswami