অত্যন্ত প্রাচীন ভূখণ্ড শুশুনিয়াতে গবেষণা করতে আসেন গবেষকরা। তার সঙ্গে এলাকার সৌন্দর্য পর্যটকদের আকর্ষণ করে। দীর্ঘদিন ধরে পাহাড়ের একটি ন্যাড়া অংশে পাথর করে হলে বিকৃত হতে পারত পাহাড়ের গঠন। তাছাড়া পাহাড়ের এক অংশে রয়েছে রাজা চন্দ্রবর্মার বহু প্রাচীন শিলালিপি অর্থাৎ পাহাড়ের ঐতিহ্য এবং ইতিহাসকে রক্ষা করতেই একপ্রকার তৎপর হয়ে পাহাড়ে আগুন লাগা , পাহাড়ে পাথর কাটার বিরুদ্ধে কাজ করছে বন দফতর। সঙ্গে শুশুনিয়া পাহাড়ের বন্ধ্যা জমিতে ফেলা হচ্ছে বীজ বোমা যাতে পাথরেও ফুল ফোটে।
advertisement
আরও পড়ুন- ‘ব্লাউজ খুলে শুধু ব্রা পরতে হবে’, অমিতাভের সঙ্গে শ্যুটিংয়ে মেজাজ হারান মাধুরী, পরের ঘটনা আরও ভয়ঙ্কর
আরও পড়ুন- ‘ইডি যেদিন ডাকবে আমি সেদিনই যাব’, প্রতারণার অভিযোগ উঠতেই মুখ খুললেন নুসরত
সাম্প্রতিক ভারতীয় ডাক টিকিটে জায়গা করে নিয়েছে শুশুনিয়ার পাথর খোদাই শিল্প কিন্তু সেই শিল্প আজ প্রায় বন্ধের মুখে। বাইরে থেকে পাথর কিনে শিল্পীদের পক্ষে শিল্প বজায় রাখা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে। বন দফতরের তৎপরতায় এবং সরকারের সহায়তায় শুশুনিয়া পাহাড়ের রোগ উপসম হলেও হারিয়ে গেছে ঐতিহ্যবাহী পাথর শিল্প, শিল্পীরা বেছে নিয়েছেন অন্য ব্যবসা। কিভাবে পাহাড়ের ক্ষতি না করে বজায় রাখা যায় এই ঐতিহ্যবাহি শিল্প তা নিয়ে থেকে যাচ্ছে প্রশ্ন।
নীলাঞ্জন ব্যানার্জী





