আরও পড়ুন: মেঘভাঙা বৃষ্টির জেরে সিকিমে ভয়াবহ বিপর্যয়, মুখ্যমন্ত্রীকে রাত ২’টোয় জরুরি ফোন মুখ্যসচিবের
মাথার ঘাম পায়ে ফেলে চাষ করেছিলেন কৃষকরা। কিন্তু টানা বৃষ্টিতে বাঁধে জলের পরিমাণ বিপুলভাবে বেড়ে যাওয়ায় ডিভিসি গত ক’দিন ধরে লাগাতার জল ছেড়ে চলেছে। ফলে বন্যা পরিস্থিতি দেখা দিয়েছে বাঁকুড়ার বিস্তীর্ণ এলাকায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে। কৃষকদের চাষের জমি জলের তলায় চলে যাওয়ায় সমস্ত ফসল নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
advertisement
সোনামুখী ব্লকের সমিতি মানা এলাকায় বিঘার পর বিঘা সবজি ও ধান জমি চলে গেছে জলের তলায়। বিপুল ক্ষতির মুখে এখানকার কৃষকরা। খবর পেয়ে এলাকায় আসেন সোনামুখীর বিধায়ক দিবাকর ঘরামি। নিজে নৌকো চালিয়ে বন্যা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেন। এমনিতেই গ্রীষ্মের গরমে বাঁকুড়ায় চাষবাসের ক্ষেত্রে প্রবল সমস্যা দেখা দেয়। তখনও ক্ষতির মুখ দেখতে হয় কৃষকদের। এবার পুজোর আগেই অসময়ের ভারী বর্ষণে আবার মাথায় হাত পড়ল। এই ক্ষতি কীভাবে সামলে উঠবেন তা বুঝতে পারছেন না কৃষকরা।
নীলাঞ্জন ব্যানার্জী





