মূলত সূর্য ও জলকে সাক্ষী রেখে পালিত হয় এই ছট উৎসব। সূর্যদেবের অস্ত যাওয়ার পূর্বে এবং সূর্যদেবের আগমনের সময় অর্ঘ্য দেওয়াটাই হচ্ছে এই পূজোর মূল রীতি। চার দিনের এই উৎসব সন্তানদের দীর্ঘায়ু সুখ সৌভাগ্য ও উন্নত জীবনের জন্য এই উৎসব পালন করেন হিন্দিভাষী মানুষজন। জানা যায় সূর্যদেবের ছোট বোন ছট মাতা অবিবাহিত অবস্থায় করেছিলেন সূর্যদেবের অর্চনা আর তারপর থেকেই এই ছট মায়ের পুজোতে মেতে ওঠেন অবাঙালি মানুষজন।
advertisement
আরও পড়নঃ ফের রান্নার গ্যাস সিলিন্ডার লিক করে দুর্ঘটনা, হাওড়ায় জখম ৩
বাঁকুড়া শহরের দুই প্রান্তের এক প্রান্তে বয়ে যাওয়া গন্ধেশ্বরী নদীর ঘাটে ছটপুজোকে কেন্দ্র করে ঢল নামল পুণ্যার্থীদের। বাঁকুড়া শহরে ছটপুজোকে কেন্দ্র করে পুরসভার পক্ষ থেকে রঙিন ঝলমলে আলোর সাজে সুসজ্জিতভাবে সাজানো হয়েছিল গন্ধেশ্বরী নদীর ঘাট। সঙ্গে এই পুজোকে কেন্দ্র করে যাতে কোন অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে, সেই জন্য বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছিল পুলিশ এবং প্রশাসনের পক্ষ থেকে। নদী ঘাটে উপস্থিত ছিল সিভিল ডিফেন্স এবং পুলিশ প্রশাসনের কর্তারা। সবমিলিয়ে অসংখ্য মানুষের সমাগমে পালিত হল ছটপুজো।
জয়জীবন গোস্বামী