অন্যান্য সোলারের থেকে সম্পূর্ণ আলাদা বাঁকুড়া উন্নয়নীর সোলার। সাধারণ সোলার প্যানেলের মত ব্যাটারির প্রয়োজন হয়না এখানে। সামান্য বিদ্যুৎ খরচ করেলেই সক্রিয় থাকে সোলার পানেলগুলি।
আরও পড়ুন: ২৪-এ কেমন ফল করবে বিজেপি? মারাত্মক ভবিষ্যদ্বাণী শশী থারুরের
আরও পড়ুন: তিন যুদ্ধে শিক্ষা পেয়েছে পাকিস্তান! স্বীকার করে মোদির সঙ্গে আলোচনায় বসার আর্জি শরিফের
advertisement
ফলেই সোলার ব্যাটারির বিপুল খরচের হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে বাঁকুড়া উন্নয়নী। অর্ধেক দিনেই ১০৫ কিলোওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করে ফেলছে এই সোলার প্যানেল।জেনে নিন কি বলছেন বাঁকুড়া উন্নয়নীর সিনিয়র ইলেকট্রিশিয়ান এবং সোলার পরিচালক সুকান্ত ঘোষ।
শুধুমাত্র আর্থিক সাশ্রয়ই শুধু নয়। ভবিষ্যৎ এটাই , জানালেন বাঁকুড়া উন্নয়নী ইনস্টিটিউট অফ ইন্জিনিয়ারিং এর ডিরেক্টর শশাঙ্ক দত্ত। উষ্ণায়নের বিষবাষ্পের হাত থেকে আগামী প্রজন্মকে রক্ষা করতেই এই মহৎ উদ্দেশ্য।
চাঁচাছোলা পরিসংখ্যান বলছে , জীবাশ্ম জ্বালানি আর মাত্র ৫০ থেকে ৭০ হাজার বছর। ভাঁড়ার খালি হওয়ার আগেই বিজ্ঞানীরা অন্যান্য শক্তির উৎস খুঁজতে ব্যাস্ত। আর সেখানেই সকল শক্তির উৎস সূর্যকে ব্যাবহার করে বাঁকুড়া জেলায় দৃষ্টান্ত তৈরি করল বাঁকুড়া উন্নয়নী ইনস্টিটিউট অফ ইঞ্জিনয়ারিং।
নীলাঞ্জন ব্যানার্জী।