গোপন সূত্রে খবর পায় বিষ্ণুপুরের মহকুমা শাসক অনুপ কুমার দত্ত, এরপর ওই ব্যক্তির ডিহরের বাড়িতে একটি প্রতিনিধি দল পাঠায় মূর্তিটিকে উদ্ধার করার জন্য, ওই প্রতিনিধি দলে ছিলেন বিষ্ণুপুরের মহকুমা তথ্য সংস্কৃতি আধিকারিক সৌমি দাস, বিষ্ণুপুর মহকুমার ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট অভিজিৎ চৌধুরী, বিষ্ণুপুর যোগেশচন্দ্র পুরাকৃতি ভবনের কিউরেটর তুষার সরকার সহ অন্যান্য আধিকারিকরা।
advertisement
আরও পড়ুন: ‘চা খাবে কি দাদা? চা!’ র্যাপ গেয়ে চা বিক্রি! তুমুল ভাইরাল চা-ওয়ালা শাহজাদা!
তারা ওই ব্যক্তির বাড়িতে গিয়ে মূর্তিটিকে উদ্ধার করে নিয়ে আসে । প্রশাসন সূত্র খবর মূর্তিটি একটি ভগ্নপ্রায় বিষ্ণু মূর্তি, এটি সম্ভবত পাল ও সেন যুগের অর্থাৎ একাদশ দ্বাদশ শতকের । এই মূর্তিটির বয়স আনুমানিক ১০০০ বছর। ওজন ১০ থেকে ১২ কেজি। তাদের অনুমান এই প্রস্তর ভাস্কর্যটি ক্লোরাইড পাথরের । বর্তমানে এই মূর্তিটি রাখা হবে বিষ্ণুপুর যোগেশ চন্দ্র পুরাকৃতি ভবনে ।
দেবব্রত মন্ডল