জেরি হোয়াইট। ১৯৯৭ সালে শান্তির জন্য নোবেল পুরস্কার পান তিনি। মাত্র ২০ বছর বয়সে ইজরায়েলে পড়াশোনা করতে যান। সেখানেই পরিত্যক্ত একটি ল্যান্ড মাইন বিস্ফোরণের কারণে পা হারান তিনি। সেই থেকেই শুরু, তারপর সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস এবং ল্যান্ড মাইনের বিরুদ্ধে চলতে থাকে শান্তির লড়াই। ২০২৩ সালের জানুয়ারি মাসে বাঁকুড়া জেলার রুরাল ডেভলপমেন্ট সোসাইটির কাজে মুগ্ধ হয়ে ব্রাজিলের পর ভারতবর্ষের বাঁকুড়াকে বেছে নেন ইউনাইটেড রিলিজিয়নস্ ইনিশিয়েটিভ এর এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ও নোবেল বিজয়ী জেরী হোয়াইট।
advertisement
আরও পড়ুন - মায়াপুরের নতুন মন্দিরের ভেতরের কারুকার্য দেখলেন জে পি আড্ডা, দেখুন আপনিও
আরও পড়ুন - Howrah Weather Update: কথাতেই রয়েছে ‘মাঘের শীত বাঘের গায়ে’, হাড় কাঁপুনিতে প্রাণ ওষ্ঠাগত বাঙালির
জেরি হোয়াইট কাজ করেছেন গোটা বিশ্ব জুড়ে। প্রিনসেস ডায়ানার শেষ হিউম্যানিটেরিয়ান কাজেও যুক্ত ছিলেন জেরী হোয়াইট। মধ্যপ্রাচ্য এর জর্ডনের রানী নুরের সঙ্গেও অতপ্রত ভাবে কাজ করেন নোবেল জয়ী জেরী হোয়াইট। শান্তি প্রতিষ্ঠাই ছিল তার মূল লক্ষ্য।
সময়ের অভাবে অনেকটাই অধরা থেকে গেল। ২০২৪ এ আবারও আসতে পারেন জেরি হোয়াইট। বাঁকুড়ার মানুষকে আবারও শান্তির পথের দিশা দেখাতে পারেন এই অনবদ্য মার্কিন শান্তির দূত ।