ছাত্র জীবনে দুই শিক্ষকের অনুপ্রেরণায় শুরু হয়েছিল শখের জাদুকর হওয়ার পথচলা। আজ তিনি সরকারি চাকুরীজীবী হলেও বহু জায়গায় ম্যাজিক দেখিয়ে আনন্দ দেন ছোট থেকে বড় সকলকে। মঞ্চে উঠলেই উৎসাহি বাচ্চারা তাঁর কাছে জানতে চায় ম্যাজিকের সিক্রেট। রাকেশ মণ্ডলের মত বহুমুখী প্রতিভাবান সহকর্মী পেয়ে খুশি অন্যান্য কর্মীরা।
আরও পড়ুন: বয়স চারকুড়ি পার তবুও নিয়ম করে গীতাপাঠ বাঁকুড়ার বৃদ্ধার
advertisement
রাকেশ মণ্ডলের সাফ কথা, \”ম্যাজিক একটা শিল্প, তবে আমি কোনও অর্থ মূল্যের বিনিময়ে ম্যাজিক দেখাই না, ভালো লাগে, তাই ভালোবেসে ম্যাজিক দেখাই।\” খুব বড় ম্যাজিক দেখানোর ইচ্ছে থাকলেও উপায় নেই অর্থের অভাবে। এই নিয়ে যদিও কিছুটা আক্ষেপ প্রকাশ করেছেন তিনি।
আরও পড়ুন: মুখ্যমন্ত্রীর উদ্বোধন করা পুজো ‘উষ্ণায়নের বিরুদ্ধে সবুজায়ন’-এর বার্তা দিচ্ছে
প্রত্যেকের জীবনেই রয়েছে আলাদা হবি। একটি হবি ছাড়া জীবনের স্বাদ একঘেঁয়ে হয়ে যায়। কর্মজীবনের বাইরের জীবনটা টিকে থাকে হবিগুলো চর্চার মাধ্যমে। তাও আবার সেটা যদি ম্যাজিক দেখানো হয় তাহলে তো আর কথাই নেই। ম্যাজিক দেখিয়ে নিজের মনকে এবং অন্যান্য অসংখ্য মানুষকে আনন্দ দিয়ে আসছেন এই সরকারি কর্মী এভাবেই।
নীলাঞ্জন ব্যানার্জী