মাত্র কুড়ি টাকা ৩০ টাকা এবং ৪০ টাকা মূল্যের লস্যি পাওয়া যায় এই দোকানে। সকাল দশটা থেকে রাত বারোটা পর্যন্ত চলে লস্যির যজ্ঞ। গোটা বাঁকুড়ার মানুষ যেন ভিড় জমান সুমনের লস্যির দোকানের সামনে। প্রায় দশ বছরের পুরানো এই দোকান গোটা বাঁকুড়া শহরের লস্যির চাহিদার বেশিরভাগটাই একা হাতে মিটিয়ে আসছে। মাচানতলা মার্কেটের ৩৭ নম্বর স্টলে গেলেই পেয়ে যাবেন সুমনের লোভনীয় লস্যি।
advertisement
সুমনের বাবা সুধীর রঞ্জন পাল প্রায় ১০ বছরের আগে শুরু করেছিলেন এই দোকান। আগে বিক্রি হত আইসস্ক্রিম এবং ঠাণ্ডা পানীয়। তবে সুমন নতুন রূপ দিয়েছেন দোকানটিকে।
একটি কোম্পানিতে চাকরি করতেন সুমন তারপর সিদ্ধান্ত নেন নিজেদের দোকানটি বড় করার। মোটিভেশনাল কোট দিয়ে সাজানো এই ছোট্ট দোকানটি গ্রীষ্মকালের তৃষ্ণা মেটাবার পারফেক্ট ডেস্টিনেশন হয়ে দাঁড়িয়েছে। মানুষের ভালবাসাই নাকি সুমন-কে দিনে ১১-১৪ ঘন্টা কাজ করার শক্তি যোগায়।
নীলাঞ্জন ব্যানার্জী