পরিষ্কার এবং সজ্জিত প্রবেশদ্বার:
প্রবেশপথে কখনও ময়লা, আবর্জনা বা জুতো ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা উচিত নয়। এমন কোনও স্তম্ভ বা গাছ থাকা উচিত নয় যার ছায়া গেটের উপর পড়ে। দরজার কাছের জায়গা অন্ধকার না রাখাই ভাল, বিশেষ করে সন্ধ্যায় অন্ধকার রাখবেন না৷
প্রতিদিন সকালে দরজায় জল ছিটিয়ে দিন:
ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠে একটি পাত্রে জল নিন, তাতে কিছু গঙ্গাজল বা হলুদ যোগ করুন এবং মূল প্রবেশপথে ছিটিয়ে দিন। এই কাজটি সকাল ৬-৭ টার মধ্যে করুন। এই সমাধান ঘরে সুখ, শান্তি এবং দেবী লক্ষ্মীর উপস্থিতি বজায় রাখে। ঘরে কখনও টাকার অভাব হয় না।
advertisement
স্বস্তিকা তৈরি করুন:
প্রবেশদ্বারের উভয় পাশে হলুদ বা কুমকুম দিয়ে স্বস্তিকা তৈরি করুন। এটি ইতিবাচক শক্তি বৃদ্ধি করে এবং নেতিবাচকতা দূর করে। দরজার চারপাশের জায়গাটি সর্বদা পরিষ্কার এবং সুসংগঠিত রাখুন।
উইন্ড চাইম লাগান:
প্রধান প্রবেশপথে উইন্ড চাইম লাগান যাতে হাওয়া দিলে একটি সুরেলা শব্দ শোনা যায়। এটি ইতিবাচক শক্তিকে আমন্ত্রণ জানায়। দরজায় কোনও ফাটল, ভাঙা জিনিসপত্র বা ত্রুটিপূর্ণ তালা থাকা উচিত নয়।
কাচের পাত্রে জল বা গাছপালা রাখুন:
প্রধান দরজার কাছে জল, ফুল বা গাছপালা ভর্তি একটি কাচের ফুলদানি বা পাত্র রাখুন। এতে ঘরে স্বাস্থ্য ও সমৃদ্ধি বজায় থাকে।
প্রধান দরজার রং:
হলুদ,বাদামী বা সাদা রং দরজার জন্য শুভ বলে মনে করা হয়। এই রংগুলি সমৃদ্ধি এবং শক্তি আকর্ষণ করে। কালো রং এড়িয়ে চলা উচিত কারণ এটি নেতিবাচকতা আনতে পারে।
প্রধান প্রবেশপথে গণেশের মূর্তি স্থাপন করুন:
প্রধান প্রবেশদ্বারের কাছে গণেশের মূর্তি বা ছবি স্থাপন করা খুবই শুভ। মনে রাখবেন যে দরজায় স্থাপিত গণেশজির ছবি বা মূর্তিতে বসে থাকা অবস্থায় রাখতে হবে। দরজায় দাঁড়িয়ে থাকা গণেশের ছবি বা মূর্তি স্থাপন করা শুভ বলে মনে করা হয় না।
