নিমতিঝোড়া ও নিমতি দোমহনী এলাকার বাসিন্দারা চা বাগানের শ্রমিকের কাজ, দিনমজুরি করে জীবিকা নির্বাহ করেন। এই দিন আনি দিন খাই মানুষদের দৈনিক মজুরি ১৫০-২০০ টাকা। কোনো গুরুত্বপূর্ণ কাজ নিয়ে লতাবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েত দফতরে এলে গাড়িভাড়া চলে যায় ৭০-৮০ টাকা।এরপর আর সংসার চালানোর টাকা থাকেনা এলাকাবাসীদের হাতে।
আরও পড়ুনঃ মাদারিহাটের ভুট্টা ক্ষেতে তাণ্ডব চালাল ৪০টি বুনো হাতির দল
advertisement
তাই পৃথক গ্রাম পঞ্চায়েতের দাবি তাদের।পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগেই কি মিলবে পৃথক গ্রামপঞ্চায়েত? এই প্রশ্নের উত্তরের দিকে তাকিয়ে নিমতিঝোড়া ও নিমতি দোমহনী এলাকার মানুষেরা। এই দাবীপত্র প্রথম পাঠানো হয় কালচিনি ব্লক কার্যালয়ে। তারপর জেলা শাসকের কাছে। মুখ্যমন্ত্রীর কাছেও গিয়েছে দাবীপত্র।
আরও পড়ুনঃ ঝোড়ার জল বেড়ে বিপত্তি! ক্ষতির মুখে রাজাভাত চা বাগান ও শ্রমিক মহল্লা
কালচিনির বিডিও প্রশান্ত বর্মণ জানিয়েছেন, \"দাবি করার অধিকার যে কোনো মানুষের রয়েছে। নিমতিঝোড়া ও নিমতি দোমহনী এলাকাবাসীদের দাবীপত্র পেয়েছি। তাঁদের সমস্যার কথা বুঝতে পারি। তবে ব্লকের তরফ থেকে পৃথক গ্রাম পঞ্চায়েতের দাবিতে শীলমোহর দেওয়া সম্ভব নয়।রাজ্য সরকার যা সিদ্ধান্ত নেবেন তা ওই এলাকার বাসিন্দাদের জানিয়ে দেওয়া হবে।\"
Ananya Dey