সপ্তাহে দু'দিন বাগানের তরফ থেকে জলের ট্যাঙ্কি পাঠানো হয় এলাকায়।তখন জল সংগ্রহের জন্য হইচই পড়ে যায়। কিন্তু পাইপ দিয়ে যে ধীর গতিতে জল বেরতে থাকে, তা দেখলে আঁতকে ওঠেন বাসিন্দারা।একটি বাসন ভরতে সময় লেগে যায় চল্লিশ মিনিট। পাইপ দিয়ে জল যে ভাবে নির্গত হয়, তা দেখে লাইনের বাসিন্দারা বিষয়টি জানিয়েছিল বাগান কর্তৃপক্ষকে।কিন্তু তাঁদের উদাসীন মনোভাব দেখে শ্রমিকরা বুঝে গিয়েছেন পাইপ আর বদল হবে না।
advertisement
আরও পড়ুন: একই জমিতে পেঁপে, টমেটো, ড্রাগন ফল চাষ! নতুন দিশা দেখাচ্ছেন এই কৃষকরা
আরও পড়ুন, টানা চলছে বৃষ্টি, কমছে গরম! দিঘায় আবহাওয়ার বিরাট বদল, জানুন বিশদে
বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় উপপ্রধানের দরবারে গিয়েছিল বাসিন্দারা।সেখান থেকে কোনও সদুত্তর মেলেনি বলে জানান বাসিন্দা শুক্রা ওরাঁও। তাঁর কথায়, সপ্তাহে দু'দিন জলের ট্যাঙ্কি পাঠানো হয়।সেই জল এলাকার অর্ধেক বাসিন্দা ভরতেই পারেন না। যার জন্য চার কিলোমিটার ঘুরে যেতে হয় নদীতে। জঙ্গলের রাস্তা দিয়ে নদীতে যেতে হলে প্রতি মুহুর্তে বিপদের আতঙ্ক লেগে থাকে। যদিও এ বিষয়ে এলাকার উপপ্রধান কিছু বলতে চাননি।
অনন্যা দে