বিশেষ করে উত্তরবঙ্গের বড় বড় পুজো কমিটি গুলো মন্ডপ সজ্জার পাশাপাশি আলোকসজ্জায় নজর দিতেন ৷ আলোকসজ্জার উপরেও ছিল পুরষ্কার৷ আর এই পুরষ্কার পাওয়ায় জন্য সুদূর চন্দননগর থেকে আলোকসজ্জার শিল্পীদের নিয়ে এসে রকমারী আলোকসজ্জায় ভরিয়ে দিতেন পুজো কমিটি গুলো৷ তবে এখন দিন পাল্টেছে আজ৷ উত্তরবঙ্গের বেশী বাজেটের পুজো কমিটি গুলো এখন আর চন্দননগর নয়, স্থানীয় আলোক শিল্পীদের কাছ থেকেই আলোকসজ্জার বায়না করছেন ৷
advertisement
আরও পড়ুনঃ কালচিনি অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ালেন এক চিকিৎসক
ফালাকাটার বেশ কয়েকজন আলোকশিল্পী এখন চরম ব্যস্ত ৷ হাতে গোনা কয়েকটা দিন পরেই বাঙ্গালির সবচেয়ে বড় উৎসব দুর্গাপুজো ৷ আর এই দুর্গা পুজোকে আরও রঙ্গীন আলোঝলমল করে তুলতে আলোকসজ্জার চাহিদাও প্রচুর৷ এখন শুধু ব্লক শহরে নয়, এই আলোকশিল্পীদের কাজ পাশের রাজ্য অসম, ত্রিপুরা, অরুনাচল প্রদেশে পাড়ি দিচ্ছে৷ এই পেশায় যুক্ত শিল্পীরাই জানালেন ছোট বাজেটের নয় বড় বাজেটের পুজো কমিটি গুলোই তাদের ডাকছে ৷
আরও পড়ুনঃ কালচিনিতে অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে ছাই একাধিক বাড়ি!
তবে সব কিছুর দাম বেড়ে যাওয়ায় স্থানীয়দের থেকে বাইরে কাজ করতে গেলে দুটো পয়সা বেশী পাওয়া যায়৷ তাই চন্দননগর নয়,স্হানীয় আলোকসজ্জা শিল্পীরা এখন পাশের রাজ্য গুলোতেও সমাদৃত হচ্ছেন ৷ আলোকসজ্জার শিল্পী বলেন, বিগত কয়েক বছর আগেও আলোকসজ্জার জন্য চন্দননগরের উপর ভরসা করত। সে দিন এখন বদলছে। এখন আমরাও সম গুণ ও মানের আলোকসজ্জা এখানেই তৈরি করছি। পুজো কমিটিগুলোর তাতে খরচও অনেক কম পরছে। আমাদের চাহিদা কিছুটা বেড়েছে।
Annanya Dey