সদ্য খুলেছে প্রাইমারি স্কুলগুলি। এরপরই কালচিনি ব্লকের একাধিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মিড ডে মিল খাবারের মান খতিয়ে দেখতে পৌঁছলেন কালচিনি বিডিও প্রশান্ত বর্মন ও ব্লক প্রশাসনের আধিকারিকরা। এ বিষয়ে বিডিও প্রশান্ত বর্মন জানান, 'ছাত্র-ছাত্রীরা সঠিক পুষ্টিকর খাদ্য পাচ্ছে কী না। এছাড়াও বিদ্যালয়ে ঠিকমতো পঠন-পাঠন হচ্ছে কী না তা দেখতেই এদিন একাধিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পরিদর্শনে আসা।'
advertisement
আরও পড়ুনঃ তিনটি গাড়ির সংঘর্ষের ঘটনায় আতঙ্কিত ফালাকাটাবাসী!
চা বলয় অধ্যুষিত এলাকা কালচিনি ব্লক। অভিভাবকরা শিশুদের পঠনপাঠনের জন্য শুধু স্কুলে পাঠান না। স্কুলে পাঠানোর অন্যতম কারণ মিড ডে মিল। চা বলয়ের অধিকাংশ বাড়িতে দুবেলা দুমুঠো খাবার জোগাড় করা মুশকিল হয়ে যায়। বড়রা একবেলা খেয়ে পেট ভরালেও, শিশুদের পুষ্টিতে যাতে কোনও খামতি না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখেন অভিভাবকেরা। স্কুলে গেলেই মিড ডে মিলের খাবার মিলবে। প্রতিদিন খাবারে পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়।
আরও পড়ুনঃ হাতির হানায় মাদারিহাটে নষ্ট সারা বছরের রোজগারের ধান!
এসব কথা মাথায় রেখেই স্কুল পড়ুয়ারা ছুটে আসে স্কুলে। মিড ডে মিলে শিশুদের কি চালের ভাত, খিচুড়ি দেওয়া হচ্ছে,তা খতিয়ে দেখেন বিডিও। পানীয় জলের সমস্যা রয়েছে কি না? সেই বিষয়ে জেনে নেন বিডিও। কোনও স্কুলে পানীয় জলের সমস্যা থাকলে তা শীঘ্রই সমাধান হবে বলে জানিয়েছেন বিডিও।
Annanya Dey