কিন্তু এখানে নেই স্থায়ী চিকিৎসক। স্থানীয়দের অভিযোগ, একজন হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক অনিয়মিত ভাবে এই কেন্দ্রে এসে পরিষেবা দেন। আলিপুরদুয়ার দুই নম্বর ব্লকের তুরতুরি প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রের এই বেহাল অবস্থা নিয়ে তাই মুখ খুলেছে স্থানীয়রা। নেই ডাক্তার থেকে শুরু করে সাফাই কর্মী। স্থানীয়রা নিজেরাই স্বাস্থ্য কেন্দ্রে সাফাইয়ের কাজ করেন।রোগীদের ব্যবহারের জন্য শৌচাগার নেই, তাদের জন্য পানীয় জলের ব্যবস্থাও নেই।
advertisement
আরও পড়ুনঃ হাওড়া-ডিব্রুগড় কামরূপ এক্সপ্রেসের ইঞ্জিন কাফলার বিকল, চরম ভোগান্তিতে যাত্রীরা
২০১৯ সালে স্থানীয় দুই সমাজসেবী আমরণ অনশনে বসার পর জেলাস্বাস্থ্য অধিকর্তা লিখিত প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন ওই স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ১০টি বেড চালু করে হাল ফেরাবার। কিন্তু এখনও তা বিশবাও জলে। স্বাস্থ্য কেন্দ্রে যাবার খবর পেয়ে পড়িমরি করে ছুটে আসেন ডাক্তারবাবু। কিন্তু তাকে দেরিতে আসবার কারণ জিজ্ঞেস করলে কোন উত্তর না দিয়ে ভেতরে ঢুকে যান। নিজের দেরিতে আসবার বিষয়টি প্রকাশ্যে তুলে ধরতেই অসহযোগিতা করেন ডাঃ সয়েদ নিজামুদ্দিন।
Annanya Dey