ভুটান সীমান্তবর্তী এলাকা দলসিংপাড়াতে তার বাড়ি। সুস্থ থাকার বার্তা সকলের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে চান তিনি।সাইকেল চালিয়ে রোগমুক্ত থাকা যায়, জানান তিনি।বয়স বেড়ে চললে শরীরকে বিশ্রাম দেওয়ার পক্ষে ঝুঁকে পড়েন অধিকাংশ মানুষ। তবে অমূল্য বসুনিয়া তার পক্ষে একদমই নন।
তাঁর মতে শরীরকে দিয়ে কাজ করালেই তা সুস্থ ও সতেজ থাকবে।মনের জোর হারাতে চান না তিনি । সকলকেই বলেন মনের জোর না হারাতে।
advertisement
জানান,ষাট বছর বয়সেও তিনি হেঁটে কোচবিহার যেতেন।বর্তমানে হেঁটে নয়, সাইকেলে চেপে নব্বই কিলোমিটার পর্যন্ত যাতায়াত করেন তিনি।এলাকায় তিনি সাইকেলম্যান নামেই পরিচিত।ঘন্টার পর ঘন্টা সাইকেল চালালেও ক্লান্তির ছাপ তাঁর চোখেমুখে দেখা যায় না।
আরও পড়ুন : পুরুলিয়ায় বাগদেবীর আরাধনা করেন মহিলা পুরোহিতরা, জানেন কোথায়!
দলসিংপাড়া থেকে দু'ঘন্টায় পৌঁছে যান আলিপুরদুয়ার। চার ঘণ্টায় পৌঁছন কোচবিহারে।এমনকি তিনি যেদিন যান সেখানে, আবার ওইদিনেই ফিরে আসেন তাঁর বাড়িতে। কোথাও না থেমে সাইকেল চালিয়ে গন্তব্যে পৌঁছন তিনি।স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে কোনও দিন সাইকেল ছাড়া বাস বা ছোট গাড়িতে যাতায়াত করতে দেখননি।