পাশাপাশি ভুটান পুলিশ পর্যটক ও জনসাধারণের বডি স্ক্যানার মেশিন দিয়ে বডি স্ক্যান করে নেবে। এরপর হেল্পডেস্কের পক্ষ থেকে নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বর অনলাইন রেজিস্ট্রেশন করা হবে। দেওয়া হবে কিউ আর কোড।যার ফোটো তুলে রাখতে হবে। এরপর আরেকটি ডেস্কে গিয়ে দেখাতে হবে কিউআর কোড,আই কার্ড অথবা পাসপোর্ট। তারপর গেট খুলে দেওয়া হবে। যাওয়া যাবে ফুন্টশোলিং শহরে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ মায়ের বদলে শিশুপুত্রকে ভ্যাকসিন! চাঞ্চল্য আলিপুরদুয়ার হাসপাতালে
ভুটানের প্রধানমন্ত্রী ডাঃ এল শেরিং এদিন উপস্থিত হয়েছিলেন। তিনি মুখোমুখি হয়ে জানান, "পর্যটকদের সুবিধার জন্য এই টার্মিনাল। যারা একবেলার জন্য ভুটানের ফুন্টশোলিং শহরে আসবেন। তাদের থেকে টাকা নেওয়া হবে না। কিন্তু যারা ভুটানে পর্যটক হিসেবে থাকবেন তাদের থেকে এক হাজার দুশো টাকা এসডিএফ চার্জ নেওয়া হবে। ভুটান কাউন্সিল অফ ট্যুরিজম স্বীকৃত হোটেলে থাকতে হবে পর্যটকদের।"
আরও পড়ুনঃ অবশেষে স্বস্তি! দীর্ঘ আড়াই বছর পর পর্যটক ও সাধারণের জন্য খুলে গেল ভুটানগেট
সকাল ছয়টা থেকে রাত নয়টা অবদি খোলা থাকবে গেট। বিকেল পাঁচটা অবধি ঢুকতে পারবেন পর্যটকেরা। তবে যারা থাকবেন ভুটানে। তাদের পাঁচটার মধ্যে রিজিওনাল ইমিগ্রেশন অফিসে যেতে হবে। এন্ট্রি পারমিট সেখান থেকেই দেওয়া হবে বলে ভুটান সূত্রে খবর। এদিন পর্যটকদের থেকে বেশি ঢুকেছেন কাজ করতে যাওয়া মানুষেরা।
Annanya Dey