রাজাভাতখাওয়া,জয়ন্তী,সন্তলাবাড়িতে আগমন শুরু হয় পর্যটকদের।এই দেখে এলাকার বাসিন্দারা বনদফতরের থেকে অনুমতি নিয়ে হোম স্টে তৈরি করে এলাকায়।ধীরে ধীরে এই হোম স্টে-র ব্যবসা এলাকাবাসীদের আয়ের প্রধান উৎস হয়ে ওঠে। হোম স্টে মালিকদের কথায়,গ্রাম সভা এবং বনদফতরের অনুমতি পেয়েই হোম স্টে তৈরি করা হয়েছিল। তাহলে সেই সময় তাদের বাধা দেওয়া হল না কেন? এখন বন দফতরের পক্ষ থেকে জানানো হচ্ছে সংরক্ষিত বনাঞ্চলের এক কিলোমিটারের মধ্যে কোনও ব্যবসায়িক লেনদেন চলবে না। প্রথম থেকে এমন আইন থাকলে লোকসানের মুখ দেখতে হত না।
advertisement
আরও পড়ুন: ক্লাসের মধ্যেই শিস দিল ছাত্ররা! রাগে সাত ছাত্রের চুল কেটে নিলেন প্রধান শিক্ষিকা!
এই হোম স্টে গুলোর ভবিষ্যৎ কী? প্রশ্ন হোম স্টে মালিকদের।রাজাভাতখাওয়া থেকে শুরু করে বক্সা পাহাড়ের বিভিন্ন এলাকায় হোমস্টে রয়েছে শতাধিক।পুজোর আগে এই সময় থেকে বুকিং নেওয়া শুরু হয়ে যায়। আদালতের রায়ে বর্তমানে সব পর্যটকদের ফিরিয়ে দিতে হচ্ছে তাঁদের।এই ক্ষতিপূরণ কে দেবে?সে প্রশ্ন তুলেছেন তাঁরা। আদালতের রায় মাথা পেতে নিচ্ছেন তাঁরা।কিন্তু তাঁদের দিকটি একটু ভেবে দেখুক প্রশাসন।অনুরোধ জানিয়েছেন হোম স্টে-র মালিকরা
Annanya Dey