আলিপুরদুয়ারের এই ওয়ার্ডে নিন্মবিত্ত মানুষদের বাসিন্দাদের বসবাস। স্বাভাবিক ভাবেই এই স্কুলে সাধারন পরিবারের ছেলে মেয়েরা পড়তে আসে। স্কুলে রয়েছেন ২ জন শিক্ষক। স্থানীয় বাসিন্দারা স্কুলের শিক্ষকদের কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছেন। তারা সাফ জানান,একজন আসেন, একজন আসেন না। সিএল না নিয়ে বাড়িতে বসেই দিব্যি কাটাচ্ছেন শিক্ষকরা। স্কুলটি যাতে পুনর্জীবন লাভ করে সে ব্যাপারে শিক্ষকদের উদ্যেগ নেই বলে অভিযোগ।
advertisement
আরও পড়ুনঃ কুমারগ্রামে ফের দেখা মিলল প্রাপ্তবয়স্ক ভাল্লুকের! আতঙ্কিত এলাকাবাসী
তাদের আরো অভিযোগ শিক্ষক দের জন্য স্কুল ছাড়ছে ছাত্র ছাত্রীরা। যদিও এ নিয়ে কোন শিক্ষকই মন্তব্য করতে চাননি। এই স্কুলে মিড ডে মিলের জন্য দায়িত্বে রয়েছেন দুজন কর্মী। তারা জানান, স্কুলে ছাত্র ছাত্রী সংখ্যা কমছে। আমরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে ছাত্র ভর্তির কথা বলছি। কিন্তু কোনও কাজ হচ্ছে না। তাই খানিকটা হলেও তিতিবিরক্ত ওই মিড ডে মিলের কর্মী। স্থানীয় কাউন্সিলর দীপক সরকার এর অভিযোগ আবার অভিভাবক দের প্রতি। তিনি বলেন ওই স্কুলের কাছে ইংরেজী মাধ্যম ও নার্সারী স্কুল রয়েছে।
আরও পড়ুনঃ নৃশংস ঘটনা! কাজ থেকে ফিরতে দেরি, স্ত্রীকে কুপিয়ে খুনের অভিযোগ স্বামীর বিরুদ্ধে!
অভিভাবকরা চান তাদের ছেলে মেয়েরা ইংরেজী মিডিয়াম কিংবা নার্সারী স্কুলে পড়ুক। তাই স্কুলে ছাত্র সংখ্যা কমছে। তিনি বলেন,চেষ্টা হচ্ছে স্কুল টাকে আবার স্বমহিমায় ফিরিয়ে আনা। বিধানপল্লী প্রাথমিক বিদ্যালয় কি আবার স্বমহিমায় ফিরবে? এই প্রশ্ন এখন ওয়ার্ডজুড়ে। যদিও এ নিয়ে জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদের চেয়ারম্যান পরিতোষ বর্মন কোন মন্তব্য করেন নি।
Annanya Dey