eSIM vs SIM: ই-সিম কী? ফিজিক্যাল সিমের থেকে ভাল? ৯০ শতাংশ মানুষই পার্থক্য জানেন না

Last Updated:
e-SIM কি? জেনে নিন কিভাবে এবং কোথা থেকে এটি কিনবেন? দেখে নেওয়া যাক সেই অজানা তথ্য।
1/8
প্রত্যেকের হাতে হাতে স্মার্টফোন। আর তাতে রয়েছে সিম বা সাবস্ক্রাইবার আইডেন্টিটি মডিউল। এটা ব্যবহারকারীর প্ল্যান অনুযায়ী ফোনকে ওয়্যারলেস ক্যারিয়ার নেটওয়ার্কের সঙ্গে সংযুক্ত করে। কিন্তু ই-সিম কী? এটা কী ফিজিক্যাল সিমের চেয়ে ভাল? অনেকেই এই বিষয়ে জানেন না। দেখে নেওয়া যাক সেই অজানা তথ্য।
প্রত্যেকের হাতে হাতে স্মার্টফোন। আর তাতে রয়েছে সিম বা সাবস্ক্রাইবার আইডেন্টিটি মডিউল। এটা ব্যবহারকারীর প্ল্যান অনুযায়ী ফোনকে ওয়্যারলেস ক্যারিয়ার নেটওয়ার্কের সঙ্গে সংযুক্ত করে। কিন্তু ই-সিম কী? এটা কী ফিজিক্যাল সিমের চেয়ে ভাল? অনেকেই এই বিষয়ে জানেন না। দেখে নেওয়া যাক সেই অজানা তথ্য।
advertisement
2/8
প্রকৃতপক্ষে ই-সিম হল ফিজিক্যাল সিম কার্ডের ডিজিটাল সংস্করণ। অর্থাৎ, এটি ভার্চুয়াল উপায়ে ডিভাইসটিকে সনাক্ত করে নেটওয়ার্ক সংযোগ প্রদান করে। এটি সফটওয়্যারের মাধ্যমে প্রোগ্রাম করা হয় এবং নতুন স্মার্টফোনেই বেশি দেখা যায়।
প্রকৃতপক্ষে ই-সিম হল ফিজিক্যাল সিম কার্ডের ডিজিটাল সংস্করণ। অর্থাৎ, এটি ভার্চুয়াল উপায়ে ডিভাইসটিকে সনাক্ত করে নেটওয়ার্ক সংযোগ প্রদান করে। এটি সফটওয়্যারের মাধ্যমে প্রোগ্রাম করা হয় এবং নতুন স্মার্টফোনেই বেশি দেখা যায়।
advertisement
3/8
ই-সিম কিনতে কোনও দোকানে যেতে হবে না। এটা ট্যাবলেট স্মার্টওয়াচ, ড্রোন এবং গাড়িতেও ব্যবহৃত হয়। অর্থাৎ এমন একটা জিনিস যা বেশি জায়গা নেয় না। কিন্তু নেটওয়ার্কের সঙ্গে সহজেই সংযোগ স্থাপন করতে পারে। এর ফলে ডিভাইসে অন্যান্য উপাদানের জন্য জায়গা বাঁচে।
ই-সিম কিনতে কোনও দোকানে যেতে হবে না। এটা ট্যাবলেট স্মার্টওয়াচ, ড্রোন এবং গাড়িতেও ব্যবহৃত হয়। অর্থাৎ এমন একটা জিনিস যা বেশি জায়গা নেয় না। কিন্তু নেটওয়ার্কের সঙ্গে সহজেই সংযোগ স্থাপন করতে পারে। এর ফলে ডিভাইসে অন্যান্য উপাদানের জন্য জায়গা বাঁচে।
advertisement
4/8
ই-সিমের সুবিধা হল এটি শারীরিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত বা হারিয়ে যাওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই। এছাড়া সম্পূর্ণ নিরাপদ। কারণ, এগুলো নকল করা যায় না।
ই-সিমের সুবিধা হল এটি শারীরিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত বা হারিয়ে যাওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই। এছাড়া সম্পূর্ণ নিরাপদ। কারণ, এগুলো নকল করা যায় না।
advertisement
5/8
সবচেয়ে ভাল দিক হল একাধিক সেলুলার প্রোফাইল ই-সিমে সংরক্ষণ করা যায়। এই সংখ্যা ৩ বা ৫ পর্যন্ত হতে পারে। এই বৈশিষ্ট্যের কারণে, ব্যবহারকারীকে অনেক ফিজিক্যাল সিম কার্ড যত্ন করে রাখার দরকার নেই। ফোনের নেটওয়ার্ক সেটিং থেকে সরাসরি অন্য যে কোনও নেটওয়ার্কে সুইচ করতে পারেন।
সবচেয়ে ভাল দিক হল একাধিক সেলুলার প্রোফাইল ই-সিমে সংরক্ষণ করা যায়। এই সংখ্যা ৩ বা ৫ পর্যন্ত হতে পারে। এই বৈশিষ্ট্যের কারণে, ব্যবহারকারীকে অনেক ফিজিক্যাল সিম কার্ড যত্ন করে রাখার দরকার নেই। ফোনের নেটওয়ার্ক সেটিং থেকে সরাসরি অন্য যে কোনও নেটওয়ার্কে সুইচ করতে পারেন।
advertisement
6/8
বেড়াতে গেলেও ই-সিম অনেক কাজে আসে। কারণ এর মাধ্যমে সহজেই স্থানীয় অপারেটরে স্যুইচ করা যায়। ফলে প্রতিবার নতুন জায়গার জন্য আলাদা সিম কিনতে হবে না।
বেড়াতে গেলেও ই-সিম অনেক কাজে আসে। কারণ এর মাধ্যমে সহজেই স্থানীয় অপারেটরে স্যুইচ করা যায়। ফলে প্রতিবার নতুন জায়গার জন্য আলাদা সিম কিনতে হবে না।
advertisement
7/8
কিউআর কোড স্ক্যান করে নিবন্ধিত করা যেতে পারে। ফলে টাকা বাঁচে। বর্তমানে শুধু অ্যাপল এবং স্যামসাং কোম্পানির দামি ফোনেই ই-সিমের বৈশিষ্ট্য দেখা যায়।
কিউআর কোড স্ক্যান করে নিবন্ধিত করা যেতে পারে। ফলে টাকা বাঁচে। বর্তমানে শুধু অ্যাপল এবং স্যামসাং কোম্পানির দামি ফোনেই ই-সিমের বৈশিষ্ট্য দেখা যায়।
advertisement
8/8
এগুলো সবই ই-সিমের সুবিধা। কিন্তু কিছু অসুবিধাও আছে। হঠাৎ ফোন বন্ধ হয়ে গেলে ব্যবহারকারী ফিজিক্যাল সিম খুলে অন্য ফোনে লাগাতে পারেন। কিন্তু ই-সিমে এটা করা যাবে না। কারণ খুব কম ফোনেই ই-সিম ব্যবহার করা যায়। তাই অন্য ডিভাইসে স্থানান্তর করা একপ্রকার অসাধ্য।
এগুলো সবই ই-সিমের সুবিধা। কিন্তু কিছু অসুবিধাও আছে। হঠাৎ ফোন বন্ধ হয়ে গেলে ব্যবহারকারী ফিজিক্যাল সিম খুলে অন্য ফোনে লাগাতে পারেন। কিন্তু ই-সিমে এটা করা যাবে না। কারণ খুব কম ফোনেই ই-সিম ব্যবহার করা যায়। তাই অন্য ডিভাইসে স্থানান্তর করা একপ্রকার অসাধ্য।
advertisement
advertisement
advertisement