বর্ষার ভ্যাপসা গরমে AC ২২ ডিগ্রিতে চালালে কত বিদ্যুৎ খরচ হয়? ২৪ বা ২৭ ডিগ্রিতে চালালে মাসে কত বিল আসে? অঙ্ক কষে মিলিয়ে নিন

Last Updated:
Air Conditioner: এসি ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সেট করলে বিদ্যুৎ বিল কমে যায়। ২২ বা ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সেট করা হয়। এমনটা করলে সঙ্গে সঙ্গে ঘর ঠান্ডা হয়ে যাবে কিন্তু এর কারণে মাস শেষে বিদ্যুৎ বিল দেখে চমকে যাবেন।
1/8
*বৃষ্টি হলেও আর্দ্রতা মিশ্রিত আবহাওয়া গরম থাকায় হিমশিম খাচ্ছেন অনেকেই। বিশেষ করে ভোরের দিকে বা সন্ধ্যার দিকে গরম তাপমাত্রা মানুষকে অধৈর্য করে তুলছে। ঘর ঠান্ডা রাখতে অনেকেই এয়ার কন্ডিশনার (এসি) ব্যবহারের ওপর নির্ভর করেন।
*বৃষ্টি হলেও আর্দ্রতা মিশ্রিত আবহাওয়া গরম থাকায় হিমশিম খাচ্ছেন অনেকেই। বিশেষ করে ভোরের দিকে বা সন্ধ্যার দিকে গরম তাপমাত্রা মানুষকে অধৈর্য করে তুলছে। ঘর ঠান্ডা রাখতে অনেকেই এয়ার কন্ডিশনার (এসি) ব্যবহারের ওপর নির্ভর করেন।
advertisement
2/8
*তবে এসি সাধারণত ২২ বা ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সেট করা হয়। এমনটা করলে সঙ্গে সঙ্গে ঘর ঠান্ডা হয়ে যাবে কিন্তু এর কারণে মাস শেষে বিদ্যুৎ বিল দেখে চমকে যাবেন। এই সমস্যার সমাধান আছে। অর্থাৎ এসির তাপমাত্রা ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস নির্ধারণ করা। আপনার প্রত্যাশার চেয়ে এটি ভাল। কারণ এটি কেবল ঘরকে শীতল করে না তবে আপনার স্বাস্থ্যও নষ্ট করে না।
*তবে এসি সাধারণত ২২ বা ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সেট করা হয়। এমনটা করলে সঙ্গে সঙ্গে ঘর ঠান্ডা হয়ে যাবে কিন্তু এর কারণে মাস শেষে বিদ্যুৎ বিল দেখে চমকে যাবেন। এই সমস্যার সমাধান আছে। অর্থাৎ এসির তাপমাত্রা ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস নির্ধারণ করা। আপনার প্রত্যাশার চেয়ে এটি ভাল। কারণ এটি কেবল ঘরকে শীতল করে না তবে আপনার স্বাস্থ্যও নষ্ট করে না।
advertisement
3/8
*বিদ্যুৎ বিল কমে: এসি ২৭ ডিগ্রিতে রাখলে কম এনার্জি খরচ হবে। এর অর্থ হ'ল ঘরের শীতলতা কিছুটা দেরিতে আসতে পারে তবে শেষ পর্যন্ত ব্যয়টি মারাত্মকভাবে হ্রাস পাবে। মাসের শেষে বিল আসতে দেখে আপনি খুশি হবেন।
*বিদ্যুৎ বিল কমে: এসি ২৭ ডিগ্রিতে রাখলে কম এনার্জি খরচ হবে। এর অর্থ হ'ল ঘরের শীতলতা কিছুটা দেরিতে আসতে পারে তবে শেষ পর্যন্ত ব্যয়টি মারাত্মকভাবে হ্রাস পাবে। মাসের শেষে বিল আসতে দেখে আপনি খুশি হবেন।
advertisement
4/8
*পরিবেশের জন্য ভাল: কম বিদ্যুত খরচ মানে কম কার্বন নিঃসরণ। অর্থাৎ আপনিও পরিবেশ রক্ষার অংশ হয়ে উঠছেন। ছোটখাটো পরিবর্তন আনলেও তা দীর্ঘমেয়াদে ভাল ফল দেবে।
*পরিবেশের জন্য ভাল: কম বিদ্যুত খরচ মানে কম কার্বন নিঃসরণ। অর্থাৎ আপনিও পরিবেশ রক্ষার অংশ হয়ে উঠছেন। ছোটখাটো পরিবর্তন আনলেও তা দীর্ঘমেয়াদে ভাল ফল দেবে।
advertisement
5/8
*স্বাস্থ্যের জন্য ভাল: ২২ ডিগ্রি তাপমাত্রায় এসি চালালে একই সঙ্গে শরীরের তাপমাত্রা কমে যায়। এর ফলে সর্দি, কাশি এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে যেতে পারে। কিন্তু ২৭ ডিগ্রি তাপমাত্রায় এসি চালালে শরীরে প্রাকৃতিক গরম হবে এবং স্বাস্থ্য সমস্যা কম হবে।
*স্বাস্থ্যের জন্য ভাল: ২২ ডিগ্রি তাপমাত্রায় এসি চালালে একই সঙ্গে শরীরের তাপমাত্রা কমে যায়। এর ফলে সর্দি, কাশি এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে যেতে পারে। কিন্তু ২৭ ডিগ্রি তাপমাত্রায় এসি চালালে শরীরে প্রাকৃতিক গরম হবে এবং স্বাস্থ্য সমস্যা কম হবে।
advertisement
6/8
*এসির আয়ু বাড়ে: কম তাপমাত্রায় এসি কাজ করলে এর কম্প্রেসারের ওপর বেশি চাপ পড়ে। এর ফলে এসি দ্রুত ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কিন্তু ২৭ ডিগ্রিতে কাজ করলে কম্প্রেসরে চাপ পড়বে না। এটা কেবল এসির পারফরম্যান্সই উন্নত করে না এটা আরও দীর্ঘ করে তোলে।
*এসির আয়ু বাড়ে: কম তাপমাত্রায় এসি কাজ করলে এর কম্প্রেসারের ওপর বেশি চাপ পড়ে। এর ফলে এসি দ্রুত ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কিন্তু ২৭ ডিগ্রিতে কাজ করলে কম্প্রেসরে চাপ পড়বে না। এটা কেবল এসির পারফরম্যান্সই উন্নত করে না এটা আরও দীর্ঘ করে তোলে।
advertisement
7/8
*আরামদায়ক ঘরের তাপমাত্রা: ২৭ ডিগ্রি তাপমাত্রার অর্থ হল ঘরটি গরম বা ঠান্ডা নয়। এটি পরিমিত এবং আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপযোগী। কাজ করার সময়, ঘুমানোর সময় এটি অনুকূল পরিবেশ দেয়।
*আরামদায়ক ঘরের তাপমাত্রা: ২৭ ডিগ্রি তাপমাত্রার অর্থ হল ঘরটি গরম বা ঠান্ডা নয়। এটি পরিমিত এবং আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপযোগী। কাজ করার সময়, ঘুমানোর সময় এটি অনুকূল পরিবেশ দেয়।
advertisement
8/8
*অতএব, পরের বার আপনি এসি চালু করার সময় এটি ২৭ ডিগ্রিতে সেট করুন। এতে বিদ্যুৎ বিল কম হয়, স্বাস্থ্যের ক্ষতি হয় না, পরিবেশ রক্ষা হয় ও এসি দীর্ঘ বছর নিরাপদে ব্যবহার করা যায়। সামান্য পরিবর্তন হলেও এর প্রভাব অনেক বেশি হবে। (Disclaimer: এই নিবন্ধে প্রদত্ত তথ্য সাধারণ অনুমানের উপর ভিত্তি করে। নিউজ 18 বাংলা বিষয়টি নিশ্চিত করেনি। এগুলি প্রয়োগ করার আগে দয়া করে প্রাসঙ্গিক বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে পরামর্শ করুন)
*অতএব, পরের বার আপনি এসি চালু করার সময় এটি ২৭ ডিগ্রিতে সেট করুন। এতে বিদ্যুৎ বিল কম হয়, স্বাস্থ্যের ক্ষতি হয় না, পরিবেশ রক্ষা হয় ও এসি দীর্ঘ বছর নিরাপদে ব্যবহার করা যায়। সামান্য পরিবর্তন হলেও এর প্রভাব অনেক বেশি হবে। (Disclaimer: এই নিবন্ধে প্রদত্ত তথ্য সাধারণ অনুমানের উপর ভিত্তি করে। নিউজ 18 বাংলা বিষয়টি নিশ্চিত করেনি। এগুলি প্রয়োগ করার আগে দয়া করে প্রাসঙ্গিক বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে পরামর্শ করুন)
advertisement
advertisement
advertisement