Oj Simpson: নিজের স্ত্রীকে এমন ভয়ানক 'শাস্তি'! তারকা ফুটবলারের ভয়ঙ্কর কাণ্ড, Netflix-এ দেখেছেন?

Last Updated:
Netflix Series- আমেরিকান ফুটবল খেলোয়াড় ও.জে. সিম্পসনের বিরুদ্ধে তাঁর প্রাক্তন স্ত্রী নিকোল ব্রাউন এবং তাঁর বন্ধু রন গোল্ডম্যানকে খুনের অভিযোগ উঠেছিল।
1/5
আপনি ‘ক্রাইম পেট্রোল’-এর মতো শো-তে প্রায়ই অপরাধের গল্পকে নাটকীয়ভাবে উপস্থাপিত হতে দেখেছেন। কিন্তু এবার ঘটনাটি সম্পূর্ণ আলাদা।এই কাহিনি একেবারে বাস্তব — এখানে থাকবে আসল ভিডিও, অডিও ক্লিপ এবং পুলিশ কর্মকর্তাদের মুখে শোনা সেই সত্যি, যা কখনও প্রচারমাধ্যমে এত খোলাখুলি আসেনি।
এই গল্প একজন জনপ্রিয় খেলোয়াড়ের, যিনি নিজের স্ত্রীকে এমন মর্মান্তিক মৃত্যু দেন, যা শোনার পর পুরো দেশ কেঁপে উঠেছিল।
মানুষ অবাক হয়ে গিয়েছিল যে তাদের আদর্শ ভাবা সেই তারকা এতটা নিচে নামতে পারে! তবুও, আশ্চর্যের বিষয় এই যে তাঁকে কখনো শাস্তি দেওয়া হয়নি।
আপনি ‘ক্রাইম পেট্রোল’-এর মতো শো-তে প্রায়ই অপরাধের গল্পকে নাটকীয়ভাবে উপস্থাপিত হতে দেখেছেন। কিন্তু এবার ঘটনাটি সম্পূর্ণ আলাদা।এই কাহিনি একেবারে বাস্তব — এখানে থাকবে আসল ভিডিও, অডিও ক্লিপ এবং পুলিশ কর্মকর্তাদের মুখে শোনা সেই সত্যি, যা কখনও প্রচারমাধ্যমে এত খোলাখুলি আসেনি।এই গল্প একজন জনপ্রিয় খেলোয়াড়ের, যিনি নিজের স্ত্রীকে এমন মর্মান্তিক মৃত্যু দেন, যা শোনার পর পুরো দেশ কেঁপে উঠেছিল।মানুষ অবাক হয়ে গিয়েছিল যে তাদের আদর্শ ভাবা সেই তারকা এতটা নিচে নামতে পারে! তবুও, আশ্চর্যের বিষয় এই যে তাঁকে কখনো শাস্তি দেওয়া হয়নি।
advertisement
2/5
আমরা এখানে কথা বলছি ‘আমেরিকান ম্যানহান্ট: ও.জে. সিম্পসন’-এর, যা একটি ৪ পর্বের ডকুমেন্টারি সিরিজ। ২০২৫ সালে মুক্তি পেয়েছে। পরিচালনা করেছেন ফ্লয়েড রাস, যিনি এর আগে ‘আমেরিকান ম্যানহান্ট: বোস্টন ম্যারাথন বোম্বিং’-এর মতো বিখ্যাত ডকুমেন্টারি বানিয়েছিলেন। এই সিরিজ ১৯৯৪ সালে ঘটে যাওয়া ও.জে. সিম্পসনের হাই-প্রোফাইল হত্যা মামলার উপর ভিত্তি করে তৈরি।ও.জে. সিম্পসন ছিলেন ৯০-এর দশকের একজন বিখ্যাত আমেরিকান ফুটবল খেলোয়াড়। সিরিজে নতুন ভিডিও ফুটেজ, সাক্ষাৎকার এবং ঘটনার সাক্ষীদের বয়ান তুলে ধরা হয়েছে।
আমরা এখানে কথা বলছি ‘আমেরিকান ম্যানহান্ট: ও.জে. সিম্পসন’-এর, যা একটি ৪ পর্বের ডকুমেন্টারি সিরিজ। ২০২৫ সালে মুক্তি পেয়েছে। পরিচালনা করেছেন ফ্লয়েড রাস, যিনি এর আগে ‘আমেরিকান ম্যানহান্ট: বোস্টন ম্যারাথন বোম্বিং’-এর মতো বিখ্যাত ডকুমেন্টারি বানিয়েছিলেন। এই সিরিজ ১৯৯৪ সালে ঘটে যাওয়া ও.জে. সিম্পসনের হাই-প্রোফাইল হত্যা মামলার উপর ভিত্তি করে তৈরি। ও.জে. সিম্পসন ছিলেন ৯০-এর দশকের একজন বিখ্যাত আমেরিকান ফুটবল খেলোয়াড়। সিরিজে নতুন ভিডিও ফুটেজ, সাক্ষাৎকার এবং ঘটনার সাক্ষীদের বয়ান তুলে ধরা হয়েছে।
advertisement
3/5
আমেরিকান ফুটবল খেলোয়াড় ও.জে. সিম্পসনের বিরুদ্ধে তাঁর প্রাক্তন স্ত্রী নিকোল ব্রাউন এবং তাঁর বন্ধু রন গোল্ডম্যানকে খুনের অভিযোগ উঠেছিল।১২ জুন, ১৯৯৪ সালে লস অ্যাঞ্জেলেসে দুজনকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। এরপর যা ঘটেছিল—হোয়াইট ব্রঙ্কো গাড়িতে সিম্পসনের পালিয়ে যাওয়া, এবং সেই নাটকীয় চেজ লাইভ টেলিভিশনে সম্প্রচার হওয়া—সব কিছুই গোটা আমেরিকাকে স্তম্ভিত করে দিয়েছিল। এই মামলা শুধু আইনের জটিলতা নয়, বরং এতে বর্ণবৈষম্য, সেলিব্রিটি কালচার এবং মিডিয়ার ভূমিকা-র মতো গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক বিষয়ও গভীরভাবে জড়িয়ে পড়েছিল।
আমেরিকান ফুটবল খেলোয়াড় ও.জে. সিম্পসনের বিরুদ্ধে তাঁর প্রাক্তন স্ত্রী নিকোল ব্রাউন এবং তাঁর বন্ধু রন গোল্ডম্যানকে খুনের অভিযোগ উঠেছিল। ১২ জুন, ১৯৯৪ সালে লস অ্যাঞ্জেলেসে দুজনকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। এরপর যা ঘটেছিল—হোয়াইট ব্রঙ্কো গাড়িতে সিম্পসনের পালিয়ে যাওয়া, এবং সেই নাটকীয় চেজ লাইভ টেলিভিশনে সম্প্রচার হওয়া—সব কিছুই গোটা আমেরিকাকে স্তম্ভিত করে দিয়েছিল। এই মামলা শুধু আইনের জটিলতা নয়, বরং এতে বর্ণবৈষম্য, সেলিব্রিটি কালচার এবং মিডিয়ার ভূমিকা-র মতো গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক বিষয়ও গভীরভাবে জড়িয়ে পড়েছিল।
advertisement
4/5
এই সিরিজে মোট ৪টি পর্ব রয়েছে, যেখানে পুরো মামলার প্রতিটি দিক বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হয়েছে। প্রথম পর্বে দেখানো হয়েছে হত্যার প্রমাণ এবং ফরেনসিক তদন্ত। দ্বিতীয় পর্বে রয়েছে ও.জে. সিম্পসনের পালানোর ঘটনা ও তাঁর আত্মসমর্পণের কাহিনি। তৃতীয় পর্বে ট্রায়াল (বিচারপ্রক্রিয়া) এবং সাক্ষীদের জবানবন্দি দেখানো হয়েছে। চতুর্থ পর্বে রায় ঘোষণার পর আমেরিকার প্রতিক্রিয়া এবং মামলার পরবর্তী প্রভাব তুলে ধরা হয়েছে।এই ডকুমেন্টারি সিরিজটির দৈর্ঘ্য প্রায় ৪ ঘণ্টা, এবং এটি ২৯ জানুয়ারি, ২০২৫-এ নেটফ্লিক্সে স্ট্রিম হয়।
এই সিরিজে এমন কিছু আসল ফুটেজ দেখানো হয়েছে, যা দেখার পর দর্শকের গায়ে কাঁটা দিতে বাধ্য।
এই সিরিজে মোট ৪টি পর্ব রয়েছে, যেখানে পুরো মামলার প্রতিটি দিক বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হয়েছে। প্রথম পর্বে দেখানো হয়েছে হত্যার প্রমাণ এবং ফরেনসিক তদন্ত। দ্বিতীয় পর্বে রয়েছে ও.জে. সিম্পসনের পালানোর ঘটনা ও তাঁর আত্মসমর্পণের কাহিনি। তৃতীয় পর্বে ট্রায়াল (বিচারপ্রক্রিয়া) এবং সাক্ষীদের জবানবন্দি দেখানো হয়েছে। চতুর্থ পর্বে রায় ঘোষণার পর আমেরিকার প্রতিক্রিয়া এবং মামলার পরবর্তী প্রভাব তুলে ধরা হয়েছে। এই ডকুমেন্টারি সিরিজটির দৈর্ঘ্য প্রায় ৪ ঘণ্টা, এবং এটি ২৯ জানুয়ারি, ২০২৫-এ নেটফ্লিক্সে স্ট্রিম হয়। এই সিরিজে এমন কিছু আসল ফুটেজ দেখানো হয়েছে, যা দেখার পর দর্শকের গায়ে কাঁটা দিতে বাধ্য।
advertisement
5/5
এই ডকুমেন্টারি IMDb-তে ৭.৫ রেটিং পেয়েছে, যা একে একটি ভাল মানের ডকুমেন্টারি হিসেবে প্রশংসা পেয়েছে। এই সিরিজটি প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য উপযোগী, কারণ এতে এমন কিছু দৃশ্য রয়েছে যেগুলো অত্যন্ত ডিস্টার্বিং এবং শিশুদের ওপর খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে।তাই একে TV-MA (Mature Audience) রেটিং দেওয়া হয়েছে।
এই ডকুমেন্টারি IMDb-তে ৭.৫ রেটিং পেয়েছে, যা একে একটি ভাল মানের ডকুমেন্টারি হিসেবে প্রশংসা পেয়েছে। এই সিরিজটি প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য উপযোগী, কারণ এতে এমন কিছু দৃশ্য রয়েছে যেগুলো অত্যন্ত ডিস্টার্বিং এবং শিশুদের ওপর খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে। তাই একে TV-MA (Mature Audience) রেটিং দেওয়া হয়েছে।
advertisement
advertisement
advertisement