পূর্ব ভারতের সবচেয়ে বড় টেলিস্কোপ! সীতাপুর গবেষণা কেন্দ্রে পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণের নজরদারি
- Reported by:Syed Mijanur Mahaman
- hyperlocal
- Published by:Rachana Majumder
Last Updated:
সীতাপুর গবেষণা কেন্দ্রে বসানো হয়েছে পূর্ব ভারতের সবচেয়ে বড় টেলিস্কোপ। বিজ্ঞানীদের মতে, এই শক্তিশালী টেলিস্কোপের মাধ্যমে চাঁদের ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র পরিবর্তনও সহজে ধরা সম্ভব হচ্ছে।
পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণের বিরল মহাজাগতিক দৃশ্যকে ঘিরে উৎসাহ ছড়িয়ে পড়েছে পশ্চিম মেদিনীপুরের দাসপুর থানার সীতাপুর গ্রামে। এখানে অবস্থিত আয়োনোসফেরিক অ্যান্ড আর্থকোয়েক রিসার্চ সেন্টার অ্যান্ড অপটিক্যাল অবজারভেটরি, যা কলকাতার ইন্ডিয়ান সেন্টার ফর স্পেস ফিজিক্সের একটি শাখা। এই কেন্দ্র থেকেই চাঁদের উপর নজর রাখছেন গবেষকরা।( ছবি ও তথ্য মিজানুর রহমান )
advertisement
advertisement
অধ্যাপক সন্দীপ কুমার চক্রবর্তী, দেবাশীষ ভৌমিক ও কুলদীপ বেলোয়াল এই নজরদারির নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তাঁদের সঙ্গে রয়েছেন মহিত বিস্ট ও সুব্রত গুড়াই। রাতভর তাঁরা পালা করে নজর রাখছেন আকাশে চাঁদের প্রতিটি অবস্থার উপর। বিজ্ঞানীদের দাবি, এই ধরনের গবেষণা মহাকাশ বিজ্ঞানের অগ্রগতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ।( ছবি ও তথ্য মিজানুর রহমান )
advertisement
advertisement
অধ্যাপক সন্দীপকুমার চক্রবর্তী জানিয়েছেন, “আমরা প্রতিনিয়ত নজর রাখছি চাঁদের উপর। প্রতিটি মুহূর্তের ছবি ও তথ্য সংগ্রহ করে রাখছি। এগুলো ভবিষ্যতে বৈজ্ঞানিক গবেষণার ক্ষেত্রে অমূল্য হয়ে উঠবে।”এই বক্তব্য থেকে স্পষ্ট, চন্দ্রগ্রহণকে কেন্দ্র করে গবেষণা কেন্দ্র কতটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।( ছবি ও তথ্য মিজানুর রহমান )
advertisement
চাঁদকে ঘিরে এমন বিশদ নজরদারি সীতাপুরকে দেশের বৈজ্ঞানিক মানচিত্রে বিশেষ স্থান করে দিয়েছে। ছোট্ট গ্রাম সীতাপুর আজ বিজ্ঞানীদের কারণে মহাজাগতিক গবেষণার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হিসেবে পরিচিতি পাচ্ছে। পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণের রাতকে তাই শুধু জ্যোতির্বিদদের কাছে নয়, স্থানীয় মানুষদের কাছেও এক ঐতিহাসিক মুহূর্ত হিসেবে ধরা হচ্ছে।( ছবি ও তথ্য মিজানুর রহমান )









