Tarapith: হলটা কী তারাপীঠে! ভবিষ্যৎ নিয়ে বাড়ছে অনিশ্চয়তা, চিন্তা দূর করতে যা জানালেন বিধায়ক

Last Updated:
স্থানীয় বাসিন্দা ও পরিবেশপ্রেমীদের আশঙ্কা, প্রকল্পটি অনিশ্চয়তার মুখে পড়লে দ্বারকা নদের দূষণ আরও বেড়ে যেতে পারে, কারণ মন্দির চত্বরের লজ, হোটেল ও দোকানের নোংরা জল এখনও সরাসরি নদীতে গিয়ে পড়ছে।
1/5
দ্বারকা নদের দূষণ রুখতে তারাপীঠে শুরু হওয়া জল পরিশোধন প্রকল্প বর্তমানে থমকে গেছে অর্থাভাবে। জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, তারাপীঠ শ্মশানে নিকাশি নালার জল পরিশুদ্ধকরণের জন্য প্রয়োজনীয় দু'টি পাম্প বসানো এবং পাইপলাইন স্থাপনের কাজ অর্থের অভাবে আটকে আছে। প্রায় ৫০ লক্ষ টাকার কাজ বাকি রয়েছে। (ছবি ও তথ্য: সুদীপ্ত গড়াই)
দ্বারকা নদের দূষণ রুখতে তারাপীঠে শুরু হওয়া জল পরিশোধন প্রকল্প বর্তমানে থমকে গেছে অর্থাভাবে। জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, তারাপীঠ শ্মশানে নিকাশি নালার জল পরিশুদ্ধকরণের জন্য প্রয়োজনীয় দু'টি পাম্প বসানো এবং পাইপলাইন স্থাপনের কাজ অর্থের অভাবে আটকে আছে। প্রায় ৫০ লক্ষ টাকার কাজ বাকি রয়েছে। (ছবি ও তথ্য: সুদীপ্ত গড়াই)
advertisement
2/5
দ্বারকা নদের দূষণ রোধে জাতীয় পরিবেশ আদালতের নির্দেশে জেলা প্রশাসন ও তারাপীঠ-রামপুরহাট উন্নয়ন পর্ষদ একাধিক পদক্ষেপ নেয়। সেই নির্দেশ মেনেই জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতর তারাপীঠ শ্মশানে দূষিত জল শোধনের জন্য দু'টি জলাধার তৈরির কাজ শুরু করে।
দ্বারকা নদের দূষণ রোধে জাতীয় পরিবেশ আদালতের নির্দেশে জেলা প্রশাসন ও তারাপীঠ-রামপুরহাট উন্নয়ন পর্ষদ একাধিক পদক্ষেপ নেয়। সেই নির্দেশ মেনেই জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতর তারাপীঠ শ্মশানে দূষিত জল শোধনের জন্য দু'টি জলাধার তৈরির কাজ শুরু করে।
advertisement
3/5
চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে জলাধার দু’টি তৈরি হলেও এখনও পর্যন্ত সেখানে পাম্প বসানো হয়নি। পাশাপাশি পাইপলাইন বসানোর কাজও অর্থের অভাবে থমকে রয়েছে। এর ফলে নিকাশি নালার জল শোধনের পুরো প্রকল্পই কার্যত স্থগিত।
চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে জলাধার দু’টি তৈরি হলেও এখনও পর্যন্ত সেখানে পাম্প বসানো হয়নি। পাশাপাশি পাইপলাইন বসানোর কাজও অর্থের অভাবে থমকে রয়েছে। এর ফলে নিকাশি নালার জল শোধনের পুরো প্রকল্পই কার্যত স্থগিত।
advertisement
4/5
জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতরের জেলা নির্বাহী বাস্তুকার দেশবন্ধু হাজরা জানিয়েছেন, তারাপীঠের লজ ও খাবারের দোকানের দূষিত জল সংগ্রহ করে তা পরিশোধনের পরিকল্পনা করা হয়েছিল। বামদেব ঘাটে একটি জলাধারে ইতিমধ্যেই পরিশোধন যন্ত্র বসানো হয়েছে এবং পরীক্ষামূলকভাবে সেখানে সাফল্যও মিলেছে। তবে শ্মশান এলাকার জলাধারে সেই কাজ অর্থাভাবে থেমে আছে।
জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতরের জেলা নির্বাহী বাস্তুকার দেশবন্ধু হাজরা জানিয়েছেন, তারাপীঠের লজ ও খাবারের দোকানের দূষিত জল সংগ্রহ করে তা পরিশোধনের পরিকল্পনা করা হয়েছিল। বামদেব ঘাটে একটি জলাধারে ইতিমধ্যেই পরিশোধন যন্ত্র বসানো হয়েছে এবং পরীক্ষামূলকভাবে সেখানে সাফল্যও মিলেছে। তবে শ্মশান এলাকার জলাধারে সেই কাজ অর্থাভাবে থেমে আছে।
advertisement
5/5
তারাপীঠ-রামপুরহাট উন্নয়ন পর্ষদের চেয়ারম্যান তথা বিধানসভা উপাধ্যক্ষ আশিস বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন,
তারাপীঠ-রামপুরহাট উন্নয়ন পর্ষদের চেয়ারম্যান তথা বিধানসভা উপাধ্যক্ষ আশিস বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, "অর্থের প্রয়োজন পড়লে যেখানে জানানোর কথা সেখানে জানানো হবে।" এদিকে স্থানীয় বাসিন্দা ও পরিবেশপ্রেমীদের আশঙ্কা, প্রকল্পটি অনিশ্চয়তার মুখে পড়লে দ্বারকা নদের দূষণ আরও বেড়ে যেতে পারে, কারণ মন্দির চত্বরের লজ, হোটেল ও দোকানের নোংরা জল এখনও সরাসরি নদীতে গিয়ে পড়ছে। (ছবি ও তথ্য: সুদীপ্ত গড়াই)
advertisement
advertisement
advertisement