Sundarban Honey: বাংলার গর্ব...! সুন্দরবনের মহিলাদের হাতে তৈরি মধু চলল আমেরিকা! বিদেশের বাজার কাঁপাবে ‘বাহা মধু’

Last Updated:
Sundarban Honey: সুন্দরবনের মউলেদের থেকে সরাসরি মধু কিনে তা প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে ১০০ শতাংশ বিশুদ্ধতার সঙ্গে বোতলবন্দি করে বাজারে পাঠানো হবে। আমেরিকা সহ বেশ কয়েকটি বিদেশের বাজারেও পাঠানো হবে এই মধু।
1/6
সুন্দরবনের মহিলাদের স্বনির্ভর করতে এবার এগিয়ে এলেন একাধিক বেসরকারি সংস্থা। তাঁদের যৌথ প্রচেষ্টায় সুন্দরবনের গোসাবা ব্লকের বালি দ্বীপে তৈরি হয়েছে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি সম্বলিত মধু প্রক্রিয়াকরণের ইউনিট। (ছবি ও তথ্যঃ সুমন সাহা)
সুন্দরবনের মহিলাদের স্বনির্ভর করতে এবার এগিয়ে এলেন একাধিক বেসরকারি সংস্থা। তাঁদের যৌথ প্রচেষ্টায় সুন্দরবনের গোসাবা ব্লকের বালি দ্বীপে তৈরি হয়েছে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি সম্বলিত মধু প্রক্রিয়াকরণের ইউনিট। (ছবি ও তথ্যঃ সুমন সাহা)
advertisement
2/6
সুন্দরবনের মউলেদের থেকে সরাসরি মধু কিনে তা প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে ১০০ শতাংশ বিশুদ্ধতার সঙ্গে বোতলবন্দি করে বাজারে পাঠানো হবে। শুধুমাত্র রাজ্যের বাজার নয়, জনপ্রিয় ই-কমার্স থেকে শুরু করে দেশের অন্যান্য বাজার এমনকি আমেরিকা সহ বেশ কয়েকটি বিদেশের বাজারেও পাঠানো হবে এই মধু।
সুন্দরবনের মউলেদের থেকে সরাসরি মধু কিনে তা প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে ১০০ শতাংশ বিশুদ্ধতার সঙ্গে বোতলবন্দি করে বাজারে পাঠানো হবে। শুধুমাত্র রাজ্যের বাজার নয়, জনপ্রিয় ই-কমার্স থেকে শুরু করে দেশের অন্যান্য বাজার এমনকি আমেরিকা সহ বেশ কয়েকটি বিদেশের বাজারেও পাঠানো হবে এই মধু।
advertisement
3/6
ইতিমধ্যেই এই মধু নিজের গুণগত মানের জন্য আমেরিকার বাজারে বিক্রির ছাড়পত্র পেয়েছে বলে জানিয়েছেন উদ্যোক্তারা। প্রাথমিকভাবে গ্রামেরই ৩০ জন মহিলাকে এই বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। ভ্যালু নেটওয়ার্ক ভেঞ্চার, সাসটেইনেবল গ্রিন ইনিসিয়েটিভ ও বালি নেচার ক্লাবের যৌথ উদ্যোগে প্রায় ৬০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে এই মধু প্রক্রিয়াকরণ ইউনিট তৈরি হয়েছে।
ইতিমধ্যেই এই মধু নিজের গুণগত মানের জন্য আমেরিকার বাজারে বিক্রির ছাড়পত্র পেয়েছে বলে জানিয়েছেন উদ্যোক্তারা। প্রাথমিকভাবে গ্রামেরই ৩০ জন মহিলাকে এই বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। ভ্যালু নেটওয়ার্ক ভেঞ্চার, সাসটেইনেবল গ্রিন ইনিসিয়েটিভ ও বালি নেচার ক্লাবের যৌথ উদ্যোগে প্রায় ৬০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে এই মধু প্রক্রিয়াকরণ ইউনিট তৈরি হয়েছে।
advertisement
4/6
এই প্রকল্পে যারা কাজ করবেন, তাঁরা দীর্ঘদিন ধরেই সুন্দরবনের নদীর চরে ম্যানগ্রোভ রোপণের কাজে যুক্ত। শুধু ম্যানগ্রোভ রোপণ নয়, পরিচর্যার মধ্য দিয়ে ম্যানগ্রোভ রক্ষার কাজও তাঁরা করেছেন। সেই কাজের উপহারস্বরূপ তাঁদের স্বনির্ভর করার এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ‘বাহা মৌ’ বা ‘বাহা মধু’ নামে বাজারে আসবে সুন্দরবনের এই মধু।
এই প্রকল্পে যারা কাজ করবেন, তাঁরা দীর্ঘদিন ধরেই সুন্দরবনের নদীর চরে ম্যানগ্রোভ রোপণের কাজে যুক্ত। শুধু ম্যানগ্রোভ রোপণ নয়, পরিচর্যার মধ্য দিয়ে ম্যানগ্রোভ রক্ষার কাজও তাঁরা করেছেন। সেই কাজের উপহারস্বরূপ তাঁদের স্বনির্ভর করার এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ‘বাহা মৌ’ বা ‘বাহা মধু’ নামে বাজারে আসবে সুন্দরবনের এই মধু।
advertisement
5/6
ইতিমধ্যেই কো-অপারেটিভ তৈরি করে সংস্থাটি কাজ শুরু করেছে। মঙ্গলবার এই প্রকল্পের উদ্বোধন করেন সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পের ফিল্ড ডিরেক্টর রাজেন্দ্র জাখের। এটি একটি অসাধারণ উদ্যোগ। গ্রামের মহিলাদের স্বনির্ভর করতে পারলে এঁদের জঙ্গল নির্ভরতা অনেকটাই কমবে এবং সেটা কমলে বাঘে-মানুষে সংঘাতও কমে যাবে।
ইতিমধ্যেই কো-অপারেটিভ তৈরি করে সংস্থাটি কাজ শুরু করেছে। মঙ্গলবার এই প্রকল্পের উদ্বোধন করেন সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পের ফিল্ড ডিরেক্টর রাজেন্দ্র জাখের। এটি একটি অসাধারণ উদ্যোগ। গ্রামের মহিলাদের স্বনির্ভর করতে পারলে এঁদের জঙ্গল নির্ভরতা অনেকটাই কমবে এবং সেটা কমলে বাঘে-মানুষে সংঘাতও কমে যাবে।
advertisement
6/6
সুন্দরবনের মধুর কদর বিশ্বজুড়ে। বিশেষ করে কোভিড সংক্রমণের পর এই মধুর চাহিদা অনেকখানি বেড়েছে। এই চাহিদার কথা মাথায় রেখেই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে দাবি উদ্যোক্তাদের। তবে শুধুমাত্র গ্রামের মহিলারাই এই কাজের সুযোগ পাবেন বলে জানিয়েছেন উদ্যোক্তারা। মহিলারা যেভাবে এগিয়ে এসেছেন তাতে আমরা খুশি। তাই ওনাদের স্বনির্ভর করতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আমেরিকার পাশাপাশি যাতে আরও কিছু প্রাশ্চাত্যের দেশে এই মধু বিক্রি করা যায় সেই চেষ্টাও চলছে। (ছবি ও তথ্যঃ সুমন সাহা)
সুন্দরবনের মধুর কদর বিশ্বজুড়ে। বিশেষ করে কোভিড সংক্রমণের পর এই মধুর চাহিদা অনেকখানি বেড়েছে। এই চাহিদার কথা মাথায় রেখেই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে দাবি উদ্যোক্তাদের। তবে শুধুমাত্র গ্রামের মহিলারাই এই কাজের সুযোগ পাবেন বলে জানিয়েছেন উদ্যোক্তারা। মহিলারা যেভাবে এগিয়ে এসেছেন তাতে আমরা খুশি। তাই ওনাদের স্বনির্ভর করতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আমেরিকার পাশাপাশি যাতে আরও কিছু প্রাশ্চাত্যের দেশে এই মধু বিক্রি করা যায় সেই চেষ্টাও চলছে। (ছবি ও তথ্যঃ সুমন সাহা)
advertisement
advertisement
advertisement