Gosaba: নোনা জলে বানভাসি গোসাবা! টানা আড়াই দিনের প্রচেষ্টায় বসল রিং বাঁধ, রোখা গেল রায়মঙ্গলকে, স্বস্তি সুন্দরবনের গ্রামে

Last Updated:
Gosaba: পূর্ণিমার ভরা কোটালের জেরে সুন্দরবনের রায়মঙ্গল নদীর বাঁধ ধসে তলিয়ে যায় গোসাবার বেশ কিছু গ্রাম। নদীর নোনা জল গ্রামে ঢুকে পড়ায় চাষের জমি, পুকুরের মাছ থেকে শুরু করে মাটির বাড়ি ক্ষতিগ্রস্থ হয়। সেচ দফতরের কর্মীদের টানা আড়াই দিনের চেষ্টার পর রিং বাঁধ দেওয়া সম্ভব হয়েছে।
1/6
পূর্ণিমার ভরা কোটালের জেরে সুন্দরবনের রায়মঙ্গল নদীর বাঁধ ধসে গিয়ে গত বুধবার সকালে তলিয়ে যায় গোসাবার পুঁইজালি গ্রাম। শুধু তাই নয়, আমতলি গ্রাম পঞ্চায়েতের পুঁইজালি গ্রাম-সহ আশপাশের বেশ কয়েকটি গ্রাম জলমগ্ন হয়ে পড়ে। (ছবি ও তথ্য: সুমন সাহা)
পূর্ণিমার ভরা কোটালের জেরে সুন্দরবনের রায়মঙ্গল নদীর বাঁধ ধসে গিয়ে গত বুধবার সকালে তলিয়ে যায় গোসাবার পুঁইজালি গ্রাম। শুধু তাই নয়, আমতলি গ্রাম পঞ্চায়েতের পুঁইজালি গ্রাম-সহ আশপাশের বেশ কয়েকটি গ্রাম জলমগ্ন হয়ে পড়ে। (ছবি ও তথ্য: সুমন সাহা)
advertisement
2/6
নদীর নোনা জল গ্রামে ঢুকে পড়ায় চাষের জমি, পুকুরের মাছ থেকে শুরু করে মাটির বাড়ি ক্ষতিগ্রস্থ হয়। সেচ দফতরের কর্মীরা বাঁধ মেরামতির চেষ্টা করলেও তা সম্ভব হয়নি।
নদীর নোনা জল গ্রামে ঢুকে পড়ায় চাষের জমি, পুকুরের মাছ থেকে শুরু করে মাটির বাড়ি ক্ষতিগ্রস্থ হয়। সেচ দফতরের কর্মীরা বাঁধ মেরামতির চেষ্টা করলেও তা সম্ভব হয়নি।
advertisement
3/6
আবারও জোয়ারের জল গ্রামে ঢুকতে শুরু করে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ক্ষতিগ্রস্থ নদীবাঁধের ঠিক পিছনে রিং বাঁধ দেওয়া সম্ভব হয়েছে। ফলে এবার আর নোনা জল গ্রামে ঢুকতে পারবে না বলে জানিয়েছে সেচ দফতরের কর্মীরা।
আবারও জোয়ারের জল গ্রামে ঢুকতে শুরু করে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ক্ষতিগ্রস্থ নদী বাঁধের ঠিক পিছনে রিং বাঁধ দেওয়া সম্ভব হয়েছে। ফলে এবার আর নোনা জল গ্রামে ঢুকতে পারবে না বলে জানিয়েছে সেচ দফতরের কর্মীরা।
advertisement
4/6
দফতরের আধিকারিক জানান, টানা আড়াই দিনের চেষ্টার পর রিং বাঁধ দেওয়া সম্ভব হয়েছে। মঙ্গলবার বিকেলের পর থেকে আর নোনা জল গ্রামে ঢুকতে পারবে না।
দফতরের আধিকারিক জানান, টানা আড়াই দিনের চেষ্টার পর রিং বাঁধ দেওয়া সম্ভব হয়েছে। মঙ্গলবার বিকেলের পর থেকে আর নোনা জল গ্রামে ঢুকতে পারবে না।
advertisement
5/6
এদিকে নদীর নোনা জল নতুন করে গ্রামে না ঢুকলেও গত দুদিনের জোয়ারের জল এখনও গ্রামে রয়েছে। পুকুরের মাছ মরে ভেসে উঠছে, দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে চারপাশে। গ্রাম পঞ্চায়েত ও ব্লক প্রশাসনের তরফ থেকে এলাকায় ব্লিচিং, চুন ছড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।
এদিকে নদীর নোনা জল নতুন করে গ্রামে না ঢুকলেও গত দু'দিনের জোয়ারের জল এখনও গ্রামে রয়েছে। পুকুরের মাছ মরে ভেসে উঠছে, দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে চারপাশে। গ্রাম পঞ্চায়েত ও ব্লক প্রশাসনের তরফ থেকে এলাকায় ব্লিচিং, চুন ছড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।
advertisement
6/6
তবে সঠিক ক্ষতিপূরণ যাতে মেলে সে দাবিতে সরব হয়েছেন এলাকার ক্ষতিগ্রস্থ মানুষরা। গোসাবার বিডিও জানান, 'আমরা ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ক্ষতিয়ে দেখছি। উপযুক্ত ব্যবস্থা নিশ্চয় নেওয়া হবে। তৈরি হচ্ছে রিং বাঁধ। স্বস্তিতে গ্রামের মানুষ জন'। (ছবি ও তথ্য: সুমন সাহা)
তবে সঠিক ক্ষতিপূরণ যাতে মেলে সে দাবিতে সরব হয়েছেন এলাকার ক্ষতিগ্রস্থ মানুষরা। গোসাবার বিডিও জানান, 'আমরা ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ক্ষতিয়ে দেখছি। উপযুক্ত ব্যবস্থা নিশ্চয় নেওয়া হবে। তৈরি হচ্ছে রিং বাঁধ। স্বস্তিতে গ্রামের মানুষ জন'। (ছবি ও তথ্য: সুমন সাহা)
advertisement
advertisement
advertisement