Mandarmani: বুধবার থেকেই ভাঙা হবে হোটেল-রিসর্ট? সন্ধ্যায় বড় খবর এল মন্দারমণিতে

Last Updated:
পূর্ব মেদিনীপুরের জেলাশাসক রীতিমতো লিখিত নির্দেশিকা জারি করে বুধবারের মধ্যে মন্দারমণির সমুদ্র সৈকত সংলগ্ন দেড়শোর বেশি হোটেল, রিসর্ট ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিয়েছিলেন৷
1/6
গতকাল পূর্ব মেদিনীপুরের জেলাশাসকের এক নির্দেশেই মন্দারমণি জুড়ে তৈরি হয়েছিল আতঙ্ক৷ চিন্তায় পড়ে গিয়েছিলেন হোটেল মালিক থেকে শুরু করে পর্যটক, হোটেল কর্মী এবং স্থানীয় ব্যবসায়ীরাও৷
গতকাল পূর্ব মেদিনীপুরের জেলাশাসকের এক নির্দেশেই মন্দারমণি জুড়ে তৈরি হয়েছিল আতঙ্ক৷ চিন্তায় পড়ে গিয়েছিলেন হোটেল মালিক থেকে শুরু করে পর্যটক, হোটেল কর্মী এবং স্থানীয় ব্যবসায়ীরাও৷ সহ প্রতিবেদন- পঙ্কজ দাশরথী
advertisement
2/6
কারণ, পূর্ব মেদিনীপুরের জেলাশাসক রীতিমতো লিখিত নির্দেশিকা জারি করে বুধবারের মধ্যে মন্দারমণির সমুদ্র সৈকত সংলগ্ন দেড়শোর বেশি হোটেল, রিসর্ট ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিয়েছিলেন৷
কারণ, পূর্ব মেদিনীপুরের জেলাশাসক রীতিমতো লিখিত নির্দেশিকা জারি করে বুধবারের মধ্যে মন্দারমণির সমুদ্র সৈকত সংলগ্ন দেড়শোর বেশি হোটেল, রিসর্ট ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিয়েছিলেন৷
advertisement
3/6
জাতীয় পরিবেশ আদালতের নির্দেশকে কার্যকর করতেই এই নির্দেশিকা দেন পূর্ব মেদিনীপুরের জেলাশাসক৷ মালিকারা নিজে থেকে হোটেল, রিসর্ট না ভাঙলে বুধবার থেকে স্থানীয় প্রশাসনই নির্মাণ ভাঙতে শুরু করবে বলেও হুঁশিয়ারি দেওয়া হয় জেলাশাসকের নির্দেশে৷
জাতীয় পরিবেশ আদালতের নির্দেশকে কার্যকর করতেই এই নির্দেশিকা দেন পূর্ব মেদিনীপুরের জেলাশাসক৷ মালিকারা নিজে থেকে হোটেল, রিসর্ট না ভাঙলে বুধবার থেকে স্থানীয় প্রশাসনই নির্মাণ ভাঙতে শুরু করবে বলেও হুঁশিয়ারি দেওয়া হয় জেলাশাসকের নির্দেশে৷
advertisement
4/6
এই নির্দেশিকার পরই হোটেল, রিসর্টগুলির মালিক তো বটেই, সেখানে কর্মরত শ্রমিকরাও দুশ্চিন্তায় পড়ে যান৷ যে পর্যটকদের এই সমস্ত হোটেল, রিসর্টে বুকিং ছিল তাঁরাও বিভ্রান্ত হয়ে যান৷
এই নির্দেশিকার পরই হোটেল, রিসর্টগুলির মালিক তো বটেই, সেখানে কর্মরত শ্রমিকরাও দুশ্চিন্তায় পড়ে যান৷ যে পর্যটকদের এই সমস্ত হোটেল, রিসর্টে বুকিং ছিল তাঁরাও বিভ্রান্ত হয়ে যান৷
advertisement
5/6
শেষ পর্যন্ত মঙ্গলবারই রাজ্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে হোটেল, রিসর্ট ভাঙার বিপক্ষে৷ পর্যটনকেন্দ্রে এই ধরনের পদক্ষেপের বিরুদ্ধে রাজ্য সরকারও৷
শেষ পর্যন্ত মঙ্গলবারই রাজ্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে হোটেল, রিসর্ট ভাঙার বিপক্ষে৷ পর্যটনকেন্দ্রে এই ধরনের পদক্ষেপের বিরুদ্ধে রাজ্য সরকারও৷
advertisement
6/6
রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে স্পষ্ট করা হয়, বুধবার থেকে মন্দারমণিতে কোনও হোটেল, রিসর্ট ভাঙা হবে না৷ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় মুখ্যমন্ত্রীর এই সিদ্ধান্তের কথা মন্দারমণির হোটেল, রিসর্ট মালিকদের জানাতে আসেন স্থানীয় বিধায়ক অখিল গিরি৷ এর পরই স্বস্তি ফেরে মন্দারমণিতে৷
রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে স্পষ্ট করা হয়, বুধবার থেকে মন্দারমণিতে কোনও হোটেল, রিসর্ট ভাঙা হবে না৷ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় মুখ্যমন্ত্রীর এই সিদ্ধান্তের কথা মন্দারমণির হোটেল, রিসর্ট মালিকদের জানাতে আসেন স্থানীয় বিধায়ক অখিল গিরি৷ এর পরই স্বস্তি ফেরে মন্দারমণিতে৷
advertisement
advertisement
advertisement