Pakistan Spy in Bengal: ফোনে উত্তেজক কথা...হোয়াটস অ্যাপে রসাল চ্যাট! লাস্যময়ীদের দিয়েই হানি ট্র্যাপ ISI-এর! বর্ধমান পাক গুপ্তচর কাণ্ডে বিস্ফোরক তথ্য

Last Updated:
অভিযোগ, তারা নিয়মিত এদেশের মোবাইল নম্বর পাঠাত পাক গুপ্তচর সংস্হা ISI-এর কাছে। বদলে মিলত মোটা টাকা। মুকেশ-রাজেশকে এই দু’জনকে হেফাজতে নিয়ে এখন বিস্তারিত জেরা করছেন তদন্তকারী অফিসাররা।
1/7
দক্ষিণবঙ্গ: বর্ধমানের মেমারিতে পাক গুপ্তচর৷ তা-ও একজন নয়, দু’দু জন৷ কী ভাবে তারা পড়ল পক গুপ্তচর সংস্থা ISI-এর খপ্পড়ে৷ এবার তদন্তকারীদের হাতে একে একে সামনে আসছে তথ্য৷ জানা গিয়েছে, রাকেশ ও মুকেশ গুপ্তাকে হাতে পেতে হানিট্র্যাপে ফেলেছিল পাক গুপ্তচর সংস্হা! তদন্তে এমন সম্ভাবনা ক্রমশ জোড়াল হচ্ছে।
দক্ষিণবঙ্গ: বর্ধমানের মেমারিতে পাক গুপ্তচর৷ তা-ও একজন নয়, দু’দু জন৷ কী ভাবে তারা পড়ল পক গুপ্তচর সংস্থা ISI-এর খপ্পড়ে৷ এবার তদন্তকারীদের হাতে একে একে সামনে আসছে তথ্য৷ জানা গিয়েছে, রাকেশ ও মুকেশ গুপ্তাকে হাতে পেতে হানিট্র্যাপে ফেলেছিল পাক গুপ্তচর সংস্হা! তদন্তে এমন সম্ভাবনা ক্রমশ জোড়াল হচ্ছে।
advertisement
2/7
জানা গিয়েছে, লাস্যময়ী মহিলাদের দিয়ে প্রথমে সোশ্যাল মিডিয়ায় বন্ধুত্বের বার্তা পাঠিয়েছিল তারা। সেই ফাঁদে পা দেয় রাকেশ গুপ্তা, মুকেশ, রজকরা। পাকিস্তানে চরবৃত্তির অভিযোগে তাদের গ্রেফতার করেছে বেঙ্গল এসটিএফ।
জানা গিয়েছে, লাস্যময়ী মহিলাদের দিয়ে প্রথমে সোশ্যাল মিডিয়ায় বন্ধুত্বের বার্তা পাঠিয়েছিল তারা। সেই ফাঁদে পা দেয় রাকেশ গুপ্তা, মুকেশ, রজকরা। পাকিস্তানে চরবৃত্তির অভিযোগে তাদের গ্রেফতার করেছে বেঙ্গল এসটিএফ।
advertisement
3/7
অভিযোগ, তারা নিয়মিত এদেশের মোবাইল নম্বর পাঠাত পাক গুপ্তচর সংস্হা ISI-এর কাছে। বদলে মিলত মোটা টাকা। মুকেশ-রাজেশকে এই দু’জনকে হেফাজতে নিয়ে এখন বিস্তারিত জেরা করছেন তদন্তকারী অফিসাররা। Generated image
অভিযোগ, তারা নিয়মিত এদেশের মোবাইল নম্বর পাঠাত পাক গুপ্তচর সংস্হা ISI-এর কাছে। বদলে মিলত মোটা টাকা। মুকেশ-রাজেশকে এই দু’জনকে হেফাজতে নিয়ে এখন বিস্তারিত জেরা করছেন তদন্তকারী অফিসাররা। Generated image
advertisement
4/7
এক তদন্তকারী অফিসার বলেন, ‘‘পাকিস্তানের নম্বর থেকে ভারতে ফোন করলে তা ভারতীয় গোয়েন্দারা দ্রুত চিহ্নিত করে ফেলতে পারে। এই কারণেই ভারতের নম্বর পাক গুপ্তচর সংস্হার বিশেষ পছন্দ। সেই নম্বর থেকে ভারতে ফোন করে চরবৃত্তি করলে ধরা পড়ার সম্ভাবনা কম এবং চিহ্নিত করা সময় সাপেক্ষ।’’ Generated image
এক তদন্তকারী অফিসার বলেন, ‘‘পাকিস্তানের নম্বর থেকে ভারতে ফোন করলে তা ভারতীয় গোয়েন্দারা দ্রুত চিহ্নিত করে ফেলতে পারে। এই কারণেই ভারতের নম্বর পাক গুপ্তচর সংস্হার বিশেষ পছন্দ। সেই নম্বর থেকে ভারতে ফোন করে চরবৃত্তি করলে ধরা পড়ার সম্ভাবনা কম এবং চিহ্নিত করা সময় সাপেক্ষ।’’ Generated image
advertisement
5/7
সূত্রের খবর,সেই ভাবনা থেকেই মহিলাদের কাজে লাগায় পাক গুপ্তচর সংস্হা। এই মহিলা রাকেশ এবং মুকেশের সঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়ায় যোগাযোগ করে। দিনে দিনে যোগাযোগ ক্রমশ গাঢ় হয়। মহিলার সঙ্গে গভীর বন্ধুত্ব হয় রাকেশ ও মুকেশের। Generated image
সূত্রের খবর,সেই ভাবনা থেকেই মহিলাদের কাজে লাগায় পাক গুপ্তচর সংস্হা। এই মহিলা রাকেশ এবং মুকেশের সঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়ায় যোগাযোগ করে। দিনে দিনে যোগাযোগ ক্রমশ গাঢ় হয়। মহিলার সঙ্গে গভীর বন্ধুত্ব হয় রাকেশ ও মুকেশের। Generated image
advertisement
6/7
শুধু সোশ্যাল মিডিয়া নয়, সরাসরি ফোনে কথা হলে কেমন হয়, হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাটও করা যাবে অনায়াসে। সেই ভাবনা থেকেই ফোন নম্বর দিয়ে বেঙ্গল এসটিএফের হাতে ধৃত দুই যুবক। ওই নম্বর থেকে হোয়াটসঅ্যাপ খোলার জন্য চাওয়া হয় ওটিপি। সেই ওটিপিও দিয়ে দেয় রাকেশ ও মুকেশ। এরপর সেই নম্বর থেকে ভারতের বিভিন্ন জায়গায় ফোন করেছে পাক গুপ্তচর সংস্থা। Generated image
শুধু সোশ্যাল মিডিয়া নয়, সরাসরি ফোনে কথা হলে কেমন হয়, হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাটও করা যাবে অনায়াসে। সেই ভাবনা থেকেই ফোন নম্বর দিয়ে বেঙ্গল এসটিএফের হাতে ধৃত দুই যুবক। ওই নম্বর থেকে হোয়াটসঅ্যাপ খোলার জন্য চাওয়া হয় ওটিপি। সেই ওটিপিও দিয়ে দেয় রাকেশ ও মুকেশ। এরপর সেই নম্বর থেকে ভারতের বিভিন্ন জায়গায় ফোন করেছে পাক গুপ্তচর সংস্থা। Generated image
advertisement
7/7
শুধুই কি বন্ধুত্বের জন্য এতকিছু? নাকি তাদের এজেন্ট হিসেবে নিয়োগ করেছিল পাক গুপ্তচর সংস্হা? কত টাকা অফার করা হয়েছিল তাদের? পাঠাতে বলা হতো কোন কোন তথ্য? সেই জন্য কি আরও যুবক যুবতী নিয়োগ করেছিল ধৃত দুজন। সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে, এক একটি ফোন নম্বর এবং ওটিপি দিয়ে ১৮ থেকে ২০ হাজার টাকা পেত মেমারিতে থাকা এই গুপ্তচররা। Generated image
শুধুই কি বন্ধুত্বের জন্য এতকিছু? নাকি তাদের এজেন্ট হিসেবে নিয়োগ করেছিল পাক গুপ্তচর সংস্হা? কত টাকা অফার করা হয়েছিল তাদের? পাঠাতে বলা হতো কোন কোন তথ্য? সেই জন্য কি আরও যুবক যুবতী নিয়োগ করেছিল ধৃত দুজন। সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে, এক একটি ফোন নম্বর এবং ওটিপি দিয়ে ১৮ থেকে ২০ হাজার টাকা পেত মেমারিতে থাকা এই গুপ্তচররা। Generated image
advertisement
advertisement
advertisement