ভয়ে-আতঙ্কে ঘর থেকে বেরতে পারছে না কেউ! দিঘার আশেপাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে ওটা কে? বাঘ নাকি? শিউরে উঠল সবাই

Last Updated:
শহরে আতঙ্ক ছড়ালেও অনেকের মনে তৈরি হয়েছে প্রবল কৌতূহল। কেউ বলছেন এটি বাঘ, আবার কেউ বলছেন অজানা কোনও বন্যপ্রাণী।
1/6
কাঁথি শহরে হঠাৎ করেই দেখা মিলেছে এক অজানা জন্তুর। সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়েছে বাঘের মতো দেখতে সেই প্রাণী। শহরের অনেকেই একে সত্যিই বাঘ ভেবে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। চারদিকে এখন শুধু একটাই আলোচনা, শহরে কি সত্যিই ঢুকে পড়েছে বাঘ? এই গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়তেই আতঙ্কে কাঁথির সর্বস্তরের মানুষ।
কাঁথি, মদন মাইতি; কাঁথি শহরে হঠাৎ করেই দেখা মিলেছে এক অজানা জন্তুর। সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়েছে বাঘের মতো দেখতে সেই প্রাণী। শহরের অনেকেই একে সত্যিই বাঘ ভেবে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। চারদিকে এখন শুধু একটাই আলোচনা, শহরে কি সত্যিই ঢুকে পড়েছে বাঘ? এই গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়তেই আতঙ্কে কাঁথির সর্বস্তরের মানুষ।
advertisement
2/6
কাঁথি শহরের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের শান্তিপল্লীতে সিসিটিভি ক্যামেরায় ধরা পড়ছে অদ্ভুত আকৃতির এক জন্তু। কখনও তাকে দেখা যাচ্ছে গলির ভিতর দিয়ে চলাফেরা করতে, আবার কখনও খাবারের খোঁজে ডাস্টবিনের সামনে ঘোরাঘুরি করতে। সিসিটিভির ছবিতে স্পষ্ট দেখা গেছে, প্রাণীটির গড়ন ও হাবভাব অনেকটাই বাঘের মতো। আর তাতেই আতঙ্ক আরও বেড়েছে সাধারণ মানুষের মনে। (ছবি ও তথ্য : মদন মাইতি)
কাঁথি শহরের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের শান্তি পল্লীতে সিসিটিভি ক্যামেরায় ধরা পড়ছে অদ্ভুত আকৃতির এক জন্তু। কখনো তাকে দেখা যাচ্ছে গলির ভিতর দিয়ে চলাফেরা করতে, আবার কখনো খাবারের খোঁজে ডাস্টবিনের সামনে ঘোরাঘুরি করতে। সিসিটিভির ছবিতে স্পষ্ট দেখা গিয়েছে, প্রাণীটির গড়ন ও হাবভাব অনেকটাই বাঘের মতো। আর তাতেই আতঙ্ক আরও বেড়েছে সাধারণ মানুষের মনে। (ছবি ও তথ্য : মদন মাইতি)
advertisement
3/6
এই অজানা জন্তুর ভয়ে এখন অনেকেই সন্ধ্যা হলে শহরের বের হতে ভয় পাচ্ছেন। অভিভাবকেরা সন্তানদের একা বাইরে খেলতে দিচ্ছেন না। অনেকেই রাতের অন্ধকারে বাড়ির বাইরে বেরোতে দ্বিধাবোধ করছেন। শহরের আনাচে-কানাচে এখন শুধু একটাই আলোচনার বিষয়—কোথা থেকে এল এই জন্তু, আর কতটা ক্ষতি করতে পারে এটি? আতঙ্ক এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে অনেকেই ঘরে তালা লাগিয়ে থাকছেন। (ছবি ও তথ্য : মদন মাইতি)
এই অজানা জন্তুর ভয়ে এখন অনেকেই সন্ধ্যা হলে শহরের বের হতে ভয় পাচ্ছেন। অভিভাবকেরা সন্তানদের একা বাইরে খেলতে দিচ্ছেন না। অনেকেই রাতের অন্ধকারে বাড়ির বাইরে বেরোতে দ্বিধাবোধ করছেন। আতঙ্ক এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে অনেকেই ঘরে তালা লাগিয়ে থাকছেন। (ছবি ও তথ্য : মদন মাইতি)
advertisement
4/6
সোশ্যাল মিডিয়াতেও চলছে জোর আলোচনা। কেউ বলছেন এটি বাঘ, আবার কেউ দাবি করছেন হয়তো অন্য কোনও বন্যপ্রাণী। অনেকে আবার ছবি ও ভিডিও পোস্ট করে আতঙ্ক আরও ছড়াচ্ছেন। প্রত্যেকেই জানতে চাইছেন, আসলে কী সেই জন্তু? (ছবি ও তথ্য : মদন মাইতি)
সোশ্যাল মিডিয়াতেও চলছে জোর আলোচনা। কেউ বলছেন এটি বাঘ, আবার কেউ দাবি করছেন হয়তো অন্য কোনও বন্যপ্রাণী। অনেকে আবার ছবি ও ভিডিও পোস্ট করে আতঙ্ক আরও ছড়াচ্ছেন। প্রত্যেকেই জানতে চাইছেন, আসলে কী সেই জন্তু? (ছবি ও তথ্য : মদন মাইতি)
advertisement
5/6
শহরে আতঙ্ক ছড়ালেও অনেকের মনে তৈরি হয়েছে প্রবল কৌতূহল। কেউ বলছেন এটি বাঘ, আবার কেউ বলছেন অজানা কোনও বন্যপ্রাণী। ভিডিও দেখে অনেকে মনে করছেন, “গড়ন বাঘের মতো হলেও চলাফেরার ভঙ্গি অনেকটাই আলাদা।” সেই ভিন্নতার কারণেই শহরবাসীর মনে ভয়ের পাশাপাশি কৌতূহলও বেড়ে চলেছে।
শহরে আতঙ্ক ছড়ালেও অনেকের মনে তৈরি হয়েছে প্রবল কৌতূহল। কেউ বলছেন এটি বাঘ, আবার কেউ বলছেন অজানা কোনও বন্যপ্রাণী। ভিডিও দেখে অনেকে মনে করছেন, “গড়ন বাঘের মতো হলেও চলাফেরার ভঙ্গি অনেকটাই আলাদা।” সেই ভিন্নতার কারণেই শহরবাসীর মনে ভয়ের পাশাপাশি কৌতূহলও বেড়ে চলেছে।
advertisement
6/6
বনদফতরের কাঁথি ফরেস্ট রেঞ্জ অফিসার অতুলপ্রসাদ দে অবশ্য ভয় পাওয়ার কোনও কারণ নেই বলে জানিয়েছেন। তিনি বলেন, “অনেকে এই প্রাণীটিকে বাঘ ভেবে আতঙ্কিত হচ্ছেন। কিন্তু আসলে এটি মেছো বিড়াল বা বাঘরোল। এই প্রাণীটি মানুষের কোনো ক্ষতি করে না। সাধারণত খাবারের খোঁজে শহরে ঢুকে পড়েছে। স্বাভাবিকভাবে এরা জঙ্গলে থাকে। জল জমে যাওয়ার কারণে হয়তো খাওয়ারের সন্ধানে শহরে চলে এসেছে। আমরা পরিস্থিতির উপর কড়া নজর রাখছি এবং বাসিন্দাদের আতঙ্কিত হওয়ার কোনও কারণ নেই।” (ছবি ও তথ্য : মদন মাইতি)
বনদফতরের কাঁথি ফরেস্ট রেঞ্জ অফিসার অতুলপ্রসাদ দে অবশ্য ভয় পাওয়ার কোনো কারণ নেই বলে জানিয়েছেন। তিনি বলেন, “অনেকে এই প্রাণীটিকে বাঘ ভেবে আতঙ্কিত হচ্ছেন। কিন্তু আসলে এটি মেছো বিড়াল বা বাঘরোল। এই প্রাণীটি মানুষের কোনও ক্ষতি করে না। সাধারণত খাবারের খোঁজে শহরে ঢুকে পড়েছে। স্বাভাবিকভাবে এরা জঙ্গলে থাকে। জল জমে যাওয়ার কারণে হয়তো খাওয়ারের সন্ধানে শহরে চলে এসেছে। আমরা পরিস্থিতির উপর কড়া নজর রাখছি এবং বাসিন্দাদের আতঙ্কিত হওয়ার কোনও কারণ নেই।” (ছবি ও তথ্য : মদন মাইতি)
advertisement
advertisement
advertisement