কৌশিকী অমাবস্যায় তারাপীঠ মিস! দুঃখ না করে চলে আসুন হাতের কাছের এই মন্দিরে, পুজো দেওয়া যাবে মন ভরে
- Published by:Madhab Das
- hyperlocal
- Reported by:Rintu Panja
Last Updated:
কৌশিকী অমাবস্যায় তারাপীঠ যেতে মিস করতে চান না অনেকেই, কিন্তু মিস করে গেলেও আপনি আসানসোলের এই মন্দিরে পুজো দিতে পারবেন।
আজ কৌশিকী অমাবস্যা। এই কৌশিকী অমাবস্যায় তারাপীঠে মহা ধুমধামের সঙ্গে এই তিথি পালন করা হয়। আসানসোলের অনেকেই হয়তো এই কৌশিকী অমাবস্যায় তারাপীঠ যেতে পারেন না, তারা আজকের এই বিশেষ তিথিতে পুজো দিতে পারবেন এই ঘাঘরবুড়ি মন্দিরে। আজকের এই তিথিতে মায়ের মন্দিরে থাকছে বিশেষ পুজো আয়োজন, যজ্ঞ ও ভোগ এর আয়োজন। (ছবি ও তথ্য রিন্টু পাঁজা)
advertisement
নুনিয়া নদীর তীরে রাঢ় বাংলার এই জাগ্রত দেবী ঘাঘরবুড়ি মন্দির। মন্দিরের গর্ভ গৃহে তিনটি মূর্তি রয়েছে। মাঝে মা ঘাগরবুড়ি, বাম পাশে মা অন্নপূর্ণা, ডানে পঞ্চানন মহাদেব। জনশ্রুতি এই মন্দির অবাক পুরনো ও খুব জাগ্রত তাই দূর দূরান্তের মানুষ ছুটে আসেন এখানে পুজো দিতে। আজকের এই কৌশিকী অমাবস্যার বিশেষ তিথিতে সন্ধ্যায় বিশেষ পুজো ও যজ্ঞের আয়োজন করা হয়। (ছবি ও তথ্য রিন্টু পাঁজা)
advertisement
কৌশিকী অমাবস্যার বিশেষ তিথিতে এই মন্দিরে উপচে পরে পুন্যার্থীদের ভিড়। সারাদিনই চলে পূজার্চনা এবং সন্ধ্যা নামতেই মায়ের সন্ধ্যারতির পরে হয় বিশেষ পুজো এবং একটি যজ্ঞের আয়োজন করা হয়। স্বাভাবিকভাবেই এই কৌশিকী অমাবস্যার তিথিতে পুর্ণার্থীদের ভিড় বাড়ায় এলাকার দোকানগুলিতে পুজোর সামগ্রী থেকে শুরু করে বিভিন্ন জিনিসপত্র বেচাকেনা ভাল হয়। (ছবি ও তথ্য রিন্টু পাঁজা)
advertisement
কৌশিকী অমাবস্যার এই বিশেষ তিথিতে আসানসোলের অনেকেই হয়তো তারাপীঠ যেতে পারেন না। তাই আজকের এই বিশেষ তিথিতে পরিবারের মঙ্গল কামনায় মা ঘাঘর বুড়ির কাছে পুজো দেন। স্বাভাবিকভাবেই জেলা তথা জেলার বাইরেরও বহু পুণ্যার্থীর সমাগম ঘটে মন্দিরে। স্থানীয় বাসিন্দা দীপক মুখার্জী বলেন "প্রত্যেক অমাবস্যায় পুজো হয় কিন্তু কৌশিকী অমাবস্যার তিথিতে বিশেষ পুজোর আয়োজন করা হয়, যজ্ঞ হয়। থাকে বিশেষ ভোগের আয়োজন। সন্ধ্যা নামতেই বহু পুণ্যার্থীর সমাগম ঘটে"। (ছবি ও তথ্য রিন্টু পাঁজা)
advertisement
রাঢ় বাংলার নুনিয়া নদীর তীরে অবস্থিত এই ঘাঘর বুড়ি মন্দির। জনশ্রুতি এই প্রাচীন মন্দিরে পুজো দিলে মনস্কামনা পূর্ণ হয়। তাই বছরের প্রত্যেক দিনই এখানে ভিড় থাকে এবং এই কৌশিকী অমাবস্যায় সন্ধ্যাতে প্রচুর ভক্তের সমাগম ঘটে। পরিবার, বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে নিয়ে পুজো দিতে পারেন এখানে। মন্দিরের পিছনে পেয়ে যাবেন একটি ছোট্ট নদী। (ছবি ও তথ্য রিন্টু পাঁজা )
advertisement
ঘাঘরবুড়ি মন্দিরের মধ্যেই রয়েছে একটি জায়গা যেখানে অনেকে মনষ্কামনা জানিয়ে সুতো দিয়ে একটি করে ঢিল বাঁধেন। ঠিক যেমনটা তারাপীঠের জীবিত কুন্ডু ঘাটে মা তারার কাছে মনষ্কামনা জানিয়ে অনেক পুণ্যার্থী সুতো দিয়ে ঢিল বাঁধেন এবং সেই রকমই এই ঘাগরবুড়ি মন্দির এর মধ্যেই রয়েছে একটি জায়গা যেখানে ভক্তরা এসে মনস্কামনা জানিয়ে সুতো দিয়ে ঢিল বাঁধেন। (ছবি ও তথ্য রিন্টু পাঁজা)