আজকের দিনেই লজ্জায় মাথা হেঁট হয়েছিল পাকিস্তানের...! ভারতীয় সেনারা পেয়েছিল বড় জয়, আজই সেই কারগিল বিজয় দিবস

Last Updated:
২৬ জুলাই, সেই ঐতিহাসিক দিন যেদিন ভারতীয় সেনা ৭৪ দিনের দীর্ঘ লড়াই শেষে ১৯৯৯ সালে শত্রুপক্ষকে পরাস্ত করে কারগিল বিজয় অর্জন করেছিল।
1/5
পূর্ব বর্ধমান জেলার মধ্যে একমাত্র কালনার কোয়ালডাঙ্গায় অবস্থিত কারগিল স্মৃতি সৌধে শ্রদ্ধার সঙ্গে পালিত হলো কারগিল বিজয় দিবস। ২৬ জুলাই, সেই ঐতিহাসিক দিন যেদিন ভারতীয় সেনা ৭৪ দিনের দীর্ঘ লড়াই শেষে ১৯৯৯ সালে শত্রুপক্ষকে পরাস্ত করে কারগিল বিজয় অর্জন করেছিল।
পূর্ব বর্ধমান জেলার মধ্যে একমাত্র কালনার কোয়ালডাঙ্গায় অবস্থিত কারগিল স্মৃতি সৌধে শ্রদ্ধার সঙ্গে পালিত হল কারগিল বিজয় দিবস। ২৬ জুলাই, সেই ঐতিহাসিক দিন যেদিন ভারতীয় সেনা ৭৪ দিনের দীর্ঘ লড়াই শেষে ১৯৯৯ সালে শত্রুপক্ষকে পরাস্ত করে কারগিল বিজয় অর্জন করেছিল।
advertisement
2/5
এই উপলক্ষে শনিবার সকালে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে শহীদ বীরদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। শুধু স্মরণ নয়, দিনভর চলে বিভিন্ন অনুষ্ঠান অংকন প্রতিযোগিতা, দেশাত্মবোধক গান, ও সাংস্কৃতিক পরিবেশনা।
এই উপলক্ষে শনিবার সকালে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে শহীদ বীরদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। শুধু স্মরণ নয়, দিনভর চলে বিভিন্ন অনুষ্ঠান অংকন প্রতিযোগিতা, দেশাত্মবোধক গান, ও সাংস্কৃতিক পরিবেশনা।
advertisement
3/5
ভারতবর্ষে তিনটি উল্লেখযোগ্য কারগিল স্মৃতি সৌধের মধ্যে একটি এই কোয়ালডাঙ্গার সৌধ। স্থানীয় স্তরে হলেও এর গুরুত্ব অনেক। প্রতিবছর এই দিনে শহীদদের স্মরণে বড় পরিসরে আয়োজন হয়।
ভারতবর্ষে তিনটি উল্লেখযোগ্য কারগিল স্মৃতি সৌধের মধ্যে একটি এই কোয়ালডাঙ্গার সৌধ। স্থানীয় স্তরে হলেও এর গুরুত্ব অনেক। প্রতিবছর এই দিনে শহীদদের স্মরণে বড় পরিসরে আয়োজন হয়।
advertisement
4/5
এই উদ্যোগের প্রধান সংগঠক, কারগিল যুদ্ধের যোদ্ধা সাব মেজর নরেশ চন্দ্র দাস জানান“১৯৯৯ সালের ২ মে শুরু হয় যুদ্ধ, আর শেষ হয় ২৬ জুলাই। শহীদ হন ৫২৭ জন সেনা। তাঁদের আত্মবলিদান স্মরণ করেই এই আয়োজন।”
এই উদ্যোগের প্রধান সংগঠক, কারগিল যুদ্ধের যোদ্ধা সাব মেজর নরেশ চন্দ্র দাস জানান, “১৯৯৯ সালের ২ মে শুরু হয় যুদ্ধ, আর শেষ হয় ২৬ জুলাই। শহীদ হন ৫২৭ জন সেনা। তাঁদের আত্মবলিদান স্মরণ করেই এই আয়োজন।”
advertisement
5/5
কারগিল বিজয় দিবস শুধুই এক উৎসব নয়, বরং এক শ্রদ্ধার নিদর্শন, যেখানে শহীদদের রক্তে লেখা ইতিহাসকে প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে স্মরণে রাখা হয়।
কারগিল বিজয় দিবস শুধুই এক উৎসব নয়, বরং এক শ্রদ্ধার নিদর্শন, যেখানে শহীদদের রক্তে লেখা ইতিহাসকে প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে স্মরণে রাখা হয়।
advertisement
advertisement
advertisement