*জামাইষষ্ঠীতে মাছ কিনতে রীতিমতো রাত জেগে লাইন দিল মানুষ। জামাই আদর করতে রাত জেগে মাছ বাজারে এসে সামর্থ্য অনুযায়ী পছন্দ মতো তাজা মাছ কিনে ঘরে ফিরেছেন অনেকেই। সংগৃহীত ছবি।
2/ 9
*বারাসাত মাছ আরৎ-এ আজ ভোররাত থেকে এমনই ছবিই ধরা পড়েছে। জামাইদের আদর আপ্যায়নে কোনওরকম খামতি রাখতে নারাজ শ্বশুর বাড়ি। সংগৃহীত ছবি।
3/ 9
*আর তাই অগ্নি মূল্যের বাজারেও, নিজেদের পকেটের সমর্থ্য অনুযায়ী মাছে-ভাতে বাঙালির প্রিয় ও পছন্দের মাছ কিনতে বিভিন্ন বয়সের মানুষ ভোররাত থেকে লাইন দিয়ে ছিঃলেন মাছ কেনার জন্য। যদিও জামাইষষ্ঠীর উপলক্ষে মাছের দাম অনেকটা বৃদ্ধি পাওয়ায় আমবাঙালিকে কপালে জমেছে ঘামের বিন্দু। সংগৃহীত ছবি।
4/ 9
*পাতে মাছ না পরলে যে কোনও অনুষ্ঠানই অপূর্ণ থেকে যায় বাঙালিদের। তবে জামাইষষ্ঠীতে ইলিশের চাহিদাটা একটু বেশিই থাকে। জামাইষষ্ঠী উপলক্ষে চলতি বছর অনেকেই দাম শুনে এড়িয়ে যাচ্ছেন ইলিশ। সংগৃহীত ছবি।
5/ 9
*অগ্নিমূল্যের বাজারে জামাইকে ইলিশ খাওয়ানোর ইচ্ছে থাকলেও, পেরে উঠছেন না অনেকেই। ফলে রুপোলি শস্যের স্বাদ থেকে বঞ্চিত থাকতে হচ্ছে অনেক জামাইদেরই। সংগৃহীত ছবি।
6/ 9
*এ দিন জেলার সদর শহর বারাসাত বাজারের অন্যান্য মাছের যোগানও ছিল জামাইষষ্ঠী উপলক্ষে। ফলে ইলিশ ছেড়ে, কিছুটা কম টাকায় সেদিকেই ঝুঁকেছেন মানুষ। অবশ্যই প্রধান কারণ অতিরিক্ত দাম। তবে তার মধ্যেও বহু মানুষ অতিরিক্ত দাম দিয়েও ইলিশ কিনেছেন লাইনে অপেক্ষার পর। সংগৃহীত ছবি।
7/ 9
*জেলার নানা প্রান্ত থেকে বহু মানুষ এ দিন এসেছিলেন মাছ কিনতে। ছোট ৮০০ গ্রামের ইলিশ এ দিন বাজারে মিলেছে ৮০০ থেকে ১৩০০ টাকায়। ১ কেজি বা তার কিছু বেশি ওজনের ইলিশ পাওয়া গিয়েছে ১৭০০ থেকে ১৮০০ টাকায়। আর তার থেকেও বড় ইলিশ প্রায় ২৫০০-৩০০০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। সংগৃহীত ছবি।
8/ 9
*ইলিশ কিনতে গিয়ে হাতে ছেঁকা খেতে হচ্ছে মধ্যবিত্তকে। ইলিশের কম সরবরাহ থাকায় পাইকারি ও খুচরো বাজারেও দাম অনেকটা বেশি। ইলিশের দাম প্রতি কেজিতে বেড়েছে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা। সংগৃহীত ছবি।
9/ 9
*এ দিন মাছ বাজারে থাকা রুই, কাতলা, চিংড়ি-সহ হরেক রকমের মাছেরই দাম বেড়েছে। তবুও, জামাই আদরে যাতে খামতি না থাকে তাই পকেট থেকে অতিরিক্ত টাকা খরচ করেও পছন্দের মাছ জামাইদের পাতে দিতে পিছপা হচ্ছে না কেউই। সংগৃহীত ছবি।
*জামাইষষ্ঠীতে মাছ কিনতে রীতিমতো রাত জেগে লাইন দিল মানুষ। জামাই আদর করতে রাত জেগে মাছ বাজারে এসে সামর্থ্য অনুযায়ী পছন্দ মতো তাজা মাছ কিনে ঘরে ফিরেছেন অনেকেই। সংগৃহীত ছবি।
*আর তাই অগ্নি মূল্যের বাজারেও, নিজেদের পকেটের সমর্থ্য অনুযায়ী মাছে-ভাতে বাঙালির প্রিয় ও পছন্দের মাছ কিনতে বিভিন্ন বয়সের মানুষ ভোররাত থেকে লাইন দিয়ে ছিঃলেন মাছ কেনার জন্য। যদিও জামাইষষ্ঠীর উপলক্ষে মাছের দাম অনেকটা বৃদ্ধি পাওয়ায় আমবাঙালিকে কপালে জমেছে ঘামের বিন্দু। সংগৃহীত ছবি।
*পাতে মাছ না পরলে যে কোনও অনুষ্ঠানই অপূর্ণ থেকে যায় বাঙালিদের। তবে জামাইষষ্ঠীতে ইলিশের চাহিদাটা একটু বেশিই থাকে। জামাইষষ্ঠী উপলক্ষে চলতি বছর অনেকেই দাম শুনে এড়িয়ে যাচ্ছেন ইলিশ। সংগৃহীত ছবি।
*অগ্নিমূল্যের বাজারে জামাইকে ইলিশ খাওয়ানোর ইচ্ছে থাকলেও, পেরে উঠছেন না অনেকেই। ফলে রুপোলি শস্যের স্বাদ থেকে বঞ্চিত থাকতে হচ্ছে অনেক জামাইদেরই। সংগৃহীত ছবি।
*এ দিন জেলার সদর শহর বারাসাত বাজারের অন্যান্য মাছের যোগানও ছিল জামাইষষ্ঠী উপলক্ষে। ফলে ইলিশ ছেড়ে, কিছুটা কম টাকায় সেদিকেই ঝুঁকেছেন মানুষ। অবশ্যই প্রধান কারণ অতিরিক্ত দাম। তবে তার মধ্যেও বহু মানুষ অতিরিক্ত দাম দিয়েও ইলিশ কিনেছেন লাইনে অপেক্ষার পর। সংগৃহীত ছবি।
*জেলার নানা প্রান্ত থেকে বহু মানুষ এ দিন এসেছিলেন মাছ কিনতে। ছোট ৮০০ গ্রামের ইলিশ এ দিন বাজারে মিলেছে ৮০০ থেকে ১৩০০ টাকায়। ১ কেজি বা তার কিছু বেশি ওজনের ইলিশ পাওয়া গিয়েছে ১৭০০ থেকে ১৮০০ টাকায়। আর তার থেকেও বড় ইলিশ প্রায় ২৫০০-৩০০০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। সংগৃহীত ছবি।
*ইলিশ কিনতে গিয়ে হাতে ছেঁকা খেতে হচ্ছে মধ্যবিত্তকে। ইলিশের কম সরবরাহ থাকায় পাইকারি ও খুচরো বাজারেও দাম অনেকটা বেশি। ইলিশের দাম প্রতি কেজিতে বেড়েছে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা। সংগৃহীত ছবি।
*এ দিন মাছ বাজারে থাকা রুই, কাতলা, চিংড়ি-সহ হরেক রকমের মাছেরই দাম বেড়েছে। তবুও, জামাই আদরে যাতে খামতি না থাকে তাই পকেট থেকে অতিরিক্ত টাকা খরচ করেও পছন্দের মাছ জামাইদের পাতে দিতে পিছপা হচ্ছে না কেউই। সংগৃহীত ছবি।