Howrah News: ব্যস্ত শহরবাসীর মন ভাল করার ঠিকানা এখন হাওড়ার এই ' রিংরোড'!

Last Updated:
কেউ আসে জিভে জল আনা খাবারের টানে কেউ আবার নিরিবিলিতে সময় কাটাতে, ব্যস্ত শহরবাসীর ঠিকানা এখন রিংরোড
1/5
হাওড়া, রাকেশ মাইতি: ডুমুরজলা'র রিং রোড এখন অন্য ছবি! এখন সন্ধ্যার পর খাবারের গন্ধে মোমো করে রিং রোড চত্বর। দোকানে দোকানে জিভে জল আনা খাবার। হাওড়ার খেল সাম্রাজ্য, খেলার জন্য পরিচিত ডুমুরজলা এখন মন ভাল করার ঠিকানা। বর্তমানে সন্ধ্যার পর সময় কাটাতে যুবক যুবতীদের সেরা ঠিকান।
হাওড়া, রাকেশ মাইতি: ডুমুরজলা'র রিং রোড এখন অন্য ছবি! এখন সন্ধ্যার পর খাবারের গন্ধে মোমো করে রিং রোড চত্বর। দোকানে দোকানে জিভে জল আনা খাবার। হাওড়ার খেল সাম্রাজ্য, খেলার জন্য পরিচিত ডুমুরজলা এখন মন ভাল করার ঠিকানা। বর্তমানে সন্ধ্যার পর সময় কাটাতে যুবক যুবতীদের সেরা ঠিকান।
advertisement
2/5
ঘিঞ্জি শহরের মাঝেই বড় বড় গাছ মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে রয়েছে। পার্শ্ববর্তী উদ্যান, সন্ধ্যায় প্রবেশ অধিকার না থাকলেও যত্নে সাজানো পার্ক এবং আলোকসজ্জা দূর থেকেই উপভোগ করেন মানুষ। শহরবাসির মন ভাল করার ঠিকানা রিং রোড। (ছবি ও তথ্য: রাকেশ মাইতি)
ঘিঞ্জি শহরের মাঝেই বড় বড় গাছ মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে রয়েছে। পার্শ্ববর্তী উদ্যান, সন্ধ্যায় প্রবেশ অধিকার না থাকলেও যত্নে সাজানো পার্ক এবং আলোকসজ্জা দূর থেকেই উপভোগ করেন মানুষ। শহরবাসির মন ভাল করার ঠিকানা রিং রোড। (ছবি ও তথ্য: রাকেশ মাইতি)
advertisement
3/5
চওড়া রাস্তা বড় গাড়ি চলেনা। সন্ধ্যার বৈদ্যুতিক বাতির আলোয় আলোকিত হয়ে থাকে সর্বত্র। দিনের বেলার থেকে সন্ধ্যাবেলা আরও বেশি আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে। এখানে নেই যানজট, নেই খুব বেশি মানুষের সমাগম। সারাদিনের ব্যস্ততা ও কাজ শেষ দু-এক ঘন্টা এখানে কাটান মুহূর্ত মন ভাল করে দেয়। (ছবি ও তথ্য: রাকেশ মাইতি)
চওড়া রাস্তা বড় গাড়ি চলেনা। সন্ধ্যার বৈদ্যুতিক বাতির আলোয় আলোকিত হয়ে থাকে সর্বত্র। দিনের বেলার থেকে সন্ধ্যাবেলা আরও বেশি আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে। এখানে নেই যানজট, নেই খুব বেশি মানুষের সমাগম। সারাদিনের ব্যস্ততা ও কাজ শেষ দু-এক ঘন্টা এখানে কাটান মুহূর্ত মন ভাল করে দেয়। (ছবি ও তথ্য: রাকেশ মাইতি)
advertisement
4/5
শৈলেন মান্না সরণি লাগোয়া ইনডোর স্টেডিয়াম এবং স্পোর্টস জোন, হেলিপ্যাড গ্রাউন্ড ঘিরে বৃত্তাকার রোড। এই বৃত্তাকার এক-দেড় কিলোমিটার রোড জুড়ে মানুষের সমাগম। সেই সমাগমকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন খাবারের পসরা। অনেকেই আসেন নিরিবিলি শান্ত পরিবেশে একটু সময় কাটাতে। (ছবি ও তথ্য: রাকেশ মাইতি)
শৈলেন মান্না সরণি লাগোয়া ইনডোর স্টেডিয়াম এবং স্পোর্টস জোন, হেলিপ্যাড গ্রাউন্ড ঘিরে বৃত্তাকার রোড। এই বৃত্তাকার এক-দেড় কিলোমিটার রোড জুড়ে মানুষের সমাগম। সেই সমাগমকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন খাবারের পসরা। অনেকেই আসেন নিরিবিলি শান্ত পরিবেশে একটু সময় কাটাতে। (ছবি ও তথ্য: রাকেশ মাইতি)
advertisement
5/5
সকাল থেকেই বিভিন্ন খাবারের পসরা। সকালে জুস লস্যি টিফিনের হালকা খাবার। আর দুপুরে লাঞ্চ এর খাবার। রোদ্দুরের তাপ কমার সঙ্গে সঙ্গে ফুচকা ভুট্টা আইসক্রিম মোমো চাউমিন এগরোল কাবাব, আরও কত-কি ভ্যারাইটিজ খাবার। যত দিন গড়াচ্ছে, ছোট ছোট অস্থায়ী কাউন্টার গড়ে উঠছে। প্রায় প্রতিটি কাউন্টারে ভিন্ন খাবার দেখা যায়। এখানে খাবারের দাম ন্যায্য, যে কারণে কমবেশি প্রায় প্রত্যেক স্টলে খাবার আগ্রহ থাকে মানুষের। (ছবি ও তথ্য: রাকেশ মাইতি)
সকাল থেকেই বিভিন্ন খাবারের পসরা। সকালে জুস লস্যি টিফিনের হালকা খাবার। আর দুপুরে লাঞ্চ এর খাবার। রোদ্দুরের তাপ কমার সঙ্গে সঙ্গে ফুচকা ভুট্টা আইসক্রিম মোমো চাউমিন এগরোল কাবাব, আরও কত-কি ভ্যারাইটিজ খাবার। যত দিন গড়াচ্ছে, ছোট ছোট অস্থায়ী কাউন্টার গড়ে উঠছে। প্রায় প্রতিটি কাউন্টারে ভিন্ন খাবার দেখা যায়। এখানে খাবারের দাম ন্যায্য, যে কারণে কমবেশি প্রায় প্রত্যেক স্টলে খাবার আগ্রহ থাকে মানুষের। (ছবি ও তথ্য: রাকেশ মাইতি)
advertisement
advertisement
advertisement