How to Fraud: এ কী ক্লাসনোট নাকি! ডায়েরিতে লেখা থাকত লোক ঠকানোর ইনস্ট্রাকশন, পুলিশের নাকের ডগায় জবর জালিয়াতি

Last Updated:
North 24 Parganas News: ডাইরিতে স্ক্রিপ্ট লিখেই জেলা সদর শহরে পুলিশের নাকের ডগায় চলত এমন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র! ব্যস্ত অফিসে ঢুকতেই চোখ কপালে
1/7
এ যেন চলতো রীতিমতো স্ক্রিপ্ট করে প্রতারণার প্রশিক্ষণ। ডাইরিতে লেখা মুখস্ত করেই ফোনের অপর প্রান্তে থাকা মানুষদের ফেলা হত এই জালে
এ যেন চলতো রীতিমতো স্ক্রিপ্ট করে প্রতারণার প্রশিক্ষণ। ডাইরিতে লেখা মুখস্ত করেই ফোনের অপর প্রান্তে থাকা মানুষদের ফেলা হত এই জালে
advertisement
2/7
 "নমস্কার স্যার/মেডাম, আমি IDFC ব্যাঙ্ক থেকে বলছি," এই কথা থেকে শুরু। দুবছর ধরে চলছিল বারাসত পুলিশ জেলার নাকের ডগায় শিশিরকুঞ্জ স্টার মলের বিপরীতে একটি বাড়ি ভারা নিয়ে প্রতারণার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র
"নমস্কার স্যার/মেডাম, আমি IDFC ব্যাঙ্ক থেকে বলছি," এই কথা থেকে শুরু। দুবছর ধরে চলছিল বারাসত পুলিশ জেলার নাকের ডগায় শিশিরকুঞ্জ স্টার মলের বিপরীতে একটি বাড়ি ভারা নিয়ে প্রতারণার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র
advertisement
3/7
খাতায় অসংখ্য ব্যাঙ্কের জাল নথি, এমনকি RBI এর নথিও জাল করে সাধারণ মানুষকে লোন করিয়ে দেওয়ার নাম করে মোটা টাকা হাতিয়ে নেওয়া হত দিনের পর দিন
খাতায় অসংখ্য ব্যাঙ্কের জাল নথি, এমনকি RBI এর নথিও জাল করে সাধারণ মানুষকে লোন করিয়ে দেওয়ার নাম করে মোটা টাকা হাতিয়ে নেওয়া হত দিনের পর দিন
advertisement
4/7
অবশেষে বারাসত জেলা পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৫ অভিযুক্ত। যার মধ্যে মুল অভিযুক্ত সুমন দে। নিউব্যারাকপুর থানা এলাকায় বাড়ি তার। ,এছাড়াও পূজা বিশ্বাস(মধ্যমগ্রাম), ঝিলিক দাস(বারাসত), শম্পা দে(বারাসত), শুভ সিংহ(ঘোলা), সজিব মজুমদার(হাবরা)। তাদের মধ্যে সুমন দে বাড়িটি ভাড়া নিয়ে এই টেলি কলিং সেন্টার চালাতেন
অবশেষে বারাসত জেলা পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৫ অভিযুক্ত। যার মধ্যে মুল অভিযুক্ত সুমন দে। নিউব্যারাকপুর থানা এলাকায় বাড়ি তার। ,এছাড়াও পূজা বিশ্বাস(মধ্যমগ্রাম), ঝিলিক দাস(বারাসত), শম্পা দে(বারাসত), শুভ সিংহ(ঘোলা), সজিব মজুমদার(হাবরা)। তাদের মধ্যে সুমন দে বাড়িটি ভাড়া নিয়ে এই টেলি কলিং সেন্টার চালাতেন
advertisement
5/7
ট্রেনিং সেন্টারে কাজ করতেন ৩৪ জন পুরুষ মহিলা। তাদের কাজ ছিল ফোন করে সাধারণ মানুষকে লোনের প্রলোভন দেখিয়ে জালে ফাসানো এবং পরবর্তীতে মোটা টাকা ছিনিয়ে নিয়ে তাদের একাউন্টে নিয়ে আসা। যদিও অবশেষে গোটা চক্রের হদিশ পেয়েছে পুলিশ। এইদিন বারাসত ময়নায় পুলিশ সুপারে অফিসে সাংবাদিক সম্মেলন করে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার স্পর্শ নিলাঙ্গী জানান, পুলিশ গোপন সূত্রে খবর পেয়ে হানা দেয়
ট্রেনিং সেন্টারে কাজ করতেন ৩৪ জন পুরুষ মহিলা। তাদের কাজ ছিল ফোন করে সাধারণ মানুষকে লোনের প্রলোভন দেখিয়ে জালে ফাসানো এবং পরবর্তীতে মোটা টাকা ছিনিয়ে নিয়ে তাদের একাউন্টে নিয়ে আসা। যদিও অবশেষে গোটা চক্রের হদিশ পেয়েছে পুলিশ। এইদিন বারাসত ময়নায় পুলিশ সুপারে অফিসে সাংবাদিক সম্মেলন করে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার স্পর্শ নিলাঙ্গী জানান, পুলিশ গোপন সূত্রে খবর পেয়ে হানা দেয়
advertisement
6/7
সেই সময় অফিস ভর্তি কর্মীরা কাজে ব্যাস্ত। তার মাঝেই দীর্ঘক্ষণ জিজ্ঞাসাবাদের পর গ্রেপ্তার করা হয় অভিযুক্তদের। তাদের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে ৪২ টি মোবাইল, দুটি ল্যাপটপ, একটি ডেক্সটপ সহ অসংখ্য ব্যাংঙ্কের জাল নথি এবং বেশ কিছু ডাইরি
সেই সময় অফিস ভর্তি কর্মীরা কাজে ব্যাস্ত। তার মাঝেই দীর্ঘক্ষণ জিজ্ঞাসাবাদের পর গ্রেপ্তার করা হয় অভিযুক্তদের। তাদের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে ৪২ টি মোবাইল, দুটি ল্যাপটপ, একটি ডেক্সটপ সহ অসংখ্য ব্যাংঙ্কের জাল নথি এবং বেশ কিছু ডাইরি
advertisement
7/7
ডাইরি গুলিতেই লেখা রয়েছে কিভাবে কথা বলতে হবে কাস্টমারদের সঙ্গে। যা দেখি রীতিমতো অবাক হয়ে যান তদন্তকারীরাও
ডাইরি গুলিতেই লেখা রয়েছে কিভাবে কথা বলতে হবে কাস্টমারদের সঙ্গে। যা দেখি রীতিমতো অবাক হয়ে যান তদন্তকারীরাও
advertisement
advertisement
advertisement