Digha Janmastami: প্রথমবার দিঘায় জন্মাষ্টমী উৎসব, ভোগের এলাহি আয়জন! কী কী থাকছে মেনুতে?

Last Updated:
Digha Jagannath Temple: আজ দিঘা জগন্নাথ মন্দিরে প্রথমবারের মতো উদযাপন করা হচ্ছে জন্মাষ্টমী। উৎসবের মূল আকর্ষণ হচ্ছে জগন্নাথ দেবের তিনবারের ভোগ নিবেদন। দুপুর ১২টায় রাজ ভোগ, সন্ধ্যা ৬:৩০ মিনিটে সন্ধ্যা ভোগ এবং রাত ১১:৩০ মিনিটে ছাপান্ন ভোগ অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
1/6
আজ দিঘা জগন্নাথ মন্দিরে প্রথমবারের মতো উদযাপন করা হচ্ছে জন্মাষ্টমী। উৎসবের মূল আকর্ষণ হচ্ছে জগন্নাথ দেবের তিনবারের ভোগ নিবেদন। দুপুর ১২টায় রাজ ভোগ, সন্ধ্যা ৬:৩০ মিনিটে সন্ধ্যা ভোগ এবং রাত ১১:৩০ মিনিটে ছাপান্ন ভোগ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ভক্তরা সকাল থেকে মন্দির প্রাঙ্গণে ভিড় জমিয়েছেন।মন্দির কর্তৃপক্ষের তরফে প্রতিটি ভোগ সুন্দরভাবে পরিবেশন করা হচ্ছে। এই প্রথম জন্মাষ্টমীর মাধ্যমে দিঘায় ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক পরিবেশ আরও প্রাণবন্ত হয়ে উঠেছে, এবং ভক্তদের মধ্যে ভক্তি ও আনন্দের এক অনন্য অনুভূতি তৈরি হচ্ছে। (ছবি ও তথ্য: মদন মাইতি)
আজ দিঘা জগন্নাথ মন্দিরে প্রথমবারের মতো উদযাপন করা হচ্ছে জন্মাষ্টমী। উৎসবের মূল আকর্ষণ হচ্ছে জগন্নাথ দেবের তিনবারের ভোগ নিবেদন। দুপুর ১২টায় রাজ ভোগ, সন্ধ্যা ৬:৩০ মিনিটে সন্ধ্যা ভোগ এবং রাত ১১:৩০ মিনিটে ছাপান্ন ভোগ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ভক্তরা সকাল থেকে মন্দির প্রাঙ্গণে ভিড় জমিয়েছেন।মন্দির কর্তৃপক্ষের তরফে প্রতিটি ভোগ সুন্দরভাবে পরিবেশন করা হচ্ছে। এই প্রথম জন্মাষ্টমীর মাধ্যমে দিঘায় ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক পরিবেশ আরও প্রাণবন্ত হয়ে উঠেছে, এবং ভক্তদের মধ্যে ভক্তি ও আনন্দের এক অনন্য অনুভূতি তৈরি হচ্ছে। (ছবি ও তথ্য: মদন মাইতি)
advertisement
2/6
আজ জগন্নাথ ভোগের মধ্যে রয়েছে দুপুরের রাজ ভোগ, সন্ধ্যার সন্ধ্যা ভোগ এবং রাতের ছাপান্ন ভোগ। প্রতিটি ভোগ সময় ভক্তরা উপস্থিত থেকে দেবের প্রতি তাদের ভক্তি প্রকাশ করছেন। মন্দিরের পূজারীরা প্রতিটি ভোগকে পবিত্রতা ও শৃঙ্খলার সঙ্গে পরিবেশন করছেন। ভক্তরা এই ভোগ গ্রহণের মাধ্যমে ধর্মীয় আধ্যাত্মিক আনন্দ অনুভব করছেন। প্রতিটি সময়ে ভোগের সাজসজ্জা এবং পরিবেশ ভক্তদের জন্য এক বিশেষ অভিজ্ঞতা তৈরি করছে।
আজ জগন্নাথ ভোগের মধ্যে রয়েছে দুপুরের রাজ ভোগ, সন্ধ্যার সন্ধ্যা ভোগ এবং রাতের ছাপান্ন ভোগ। প্রতিটি ভোগ সময় ভক্তরা উপস্থিত থেকে দেবের প্রতি তাদের ভক্তি প্রকাশ করছেন। মন্দিরের পূজারীরা প্রতিটি ভোগকে পবিত্রতা ও শৃঙ্খলার সঙ্গে পরিবেশন করছেন। ভক্তরা এই ভোগ গ্রহণের মাধ্যমে ধর্মীয় আধ্যাত্মিক আনন্দ অনুভব করছেন। প্রতিটি সময়ে ভোগের সাজসজ্জা এবং পরিবেশ ভক্তদের জন্য এক বিশেষ অভিজ্ঞতা তৈরি করছে।
advertisement
3/6
জগন্নাথ ভোগের মধ্যে রয়েছে আলু ভাজা, কলা ভাজা, বেগুন ভাজা, করলা ভাজা ও পটল ভাজা। এছাড়াও রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পকোড়া–বেগুন পকোড়া, কুমড়ো পকোড়া, আলু পকোড়া, বাঁধাকফি পকোড়া, ফুলকপি পকোড়া এবং মোচার পকোড়া। প্রতিটি পদ ভক্তদের কাছে শুধু স্বাদ নয়, দেবতার প্রতি শ্রদ্ধা ও ভক্তির প্রকাশও। মন্দিরের পূজারীর দল প্রতিটি পদ বিশেষ যত্নে তৈরি করা করছেন, যাতে ভক্তরা ভোগ গ্রহণের সময় পূর্ণ আনন্দ পান।
জগন্নাথ ভোগের মধ্যে রয়েছে আলু ভাজা, কলা ভাজা, বেগুন ভাজা, করলা ভাজা ও পটল ভাজা। এছাড়াও রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পকোড়া–বেগুন পকোড়া, কুমড়ো পকোড়া, আলু পকোড়া, বাঁধাকফি পকোড়া, ফুলকপি পকোড়া এবং মোচার পকোড়া। প্রতিটি পদ ভক্তদের কাছে শুধু স্বাদ নয়, দেবতার প্রতি শ্রদ্ধা ও ভক্তির প্রকাশও। মন্দিরের পূজারীর দল প্রতিটি পদ বিশেষ যত্নে তৈরি করা করছেন, যাতে ভক্তরা ভোগ গ্রহণের সময় পূর্ণ আনন্দ পান।
advertisement
4/6
ভোগে রয়েছে একাধিক সব্জি ও পনিরের পদ–পটল দরমা, আলু পনির, মটর পনির, চিলি পনির, পনির কালিয়া, কাবলি ছোলা, বাঁধাকপি কোপ্তা, সুক্তো, ঝিঙে পোস্ত, চাল কুমড়ার তরকারি, মোচার ঘন্ট, ঢেঁড়স-আলুর তরকারি, ছোলা মশালা, বেবি কন চিলি, লাল শাক এবং বেগুনসহ আরও অনেক পদ। প্রতিটি পদে স্বাদ ও পুষ্টির সমন্বয় করা হয়েছে। ভক্তরা এই সমৃদ্ধ ভোগ তালিকায় ভোগ গ্রহণের মাধ্যমে এক গভীর আধ্যাত্মিক অভিজ্ঞতা অনুভব করছেন।
ভোগে রয়েছে একাধিক সব্জি ও পনিরের পদ–পটল দরমা, আলু পনির, মটর পনির, চিলি পনির, পনির কালিয়া, কাবলি ছোলা, বাঁধাকপি কোপ্তা, সুক্তো, ঝিঙে পোস্ত, চাল কুমড়ার তরকারি, মোচার ঘন্ট, ঢেঁড়স-আলুর তরকারি, ছোলা মশালা, বেবি কন চিলি, লাল শাক এবং বেগুনসহ আরও অনেক পদ। প্রতিটি পদে স্বাদ ও পুষ্টির সমন্বয় করা হয়েছে। ভক্তরা এই সমৃদ্ধ ভোগ তালিকায় ভোগ গ্রহণের মাধ্যমে এক গভীর আধ্যাত্মিক অভিজ্ঞতা অনুভব করছেন।
advertisement
5/6
ভোগের মধ্যে রয়েছে জিরা রাইস, লেমন রাইস, পোলাও, ভেজ বিরিয়ানি, চাউমিন, পাস্তা এবং ভেজ রোলের মতো একাধিক পদ, যা ভক্তদের জন্য স্বাদ ও বৈচিত্র্যের এক অনন্য অভিজ্ঞতা তৈরি করছে। এছাড়াও বিশেষভাবে পরিবেশন করা হয়েছে আমের চাটনি ও টমেটো চাটনি, গজা, নিমকি , নাড়ু, বিভিন্ন ধরনের মিষ্টি, পিঠা, কেক নিমকি যা প্রতিটি ভোগের স্বাদকে আরও সমৃদ্ধ করছে। প্রতিটি পদকে সুন্দরভাবে সাজানো হয়েছে এবং ভক্তরা প্রতিটি স্বাদ গ্রহণের সময় এক গভীর আধ্যাত্মিক আনন্দ অনুভব করছেন।
ভোগের মধ্যে রয়েছে জিরা রাইস, লেমন রাইস, পোলাও, ভেজ বিরিয়ানি, চাউমিন, পাস্তা এবং ভেজ রোলের মতো একাধিক পদ, যা ভক্তদের জন্য স্বাদ ও বৈচিত্র্যের এক অনন্য অভিজ্ঞতা তৈরি করছে। এছাড়াও বিশেষভাবে পরিবেশন করা হয়েছে আমের চাটনি ও টমেটো চাটনি, গজা, নিমকি , নাড়ু, বিভিন্ন ধরনের মিষ্টি, পিঠা, কেক নিমকি যা প্রতিটি ভোগের স্বাদকে আরও সমৃদ্ধ করছে। প্রতিটি পদকে সুন্দরভাবে সাজানো হয়েছে এবং ভক্তরা প্রতিটি স্বাদ গ্রহণের সময় এক গভীর আধ্যাত্মিক আনন্দ অনুভব করছেন।
advertisement
6/6
কলকাতা ইসকনের ভাইস প্রেসিডেন্ট রাধারমন দাস বলেন, “জগন্নাথ ভোগ শুধু খাদ্য নয়, এটি ভক্তদের ভক্তি, সমর্পণ এবং আধ্যাত্মিকতার প্রকাশ। প্রতিটি ভোগ অর্থাৎ রাজ ভোগ, সন্ধ্যা ভোগ বা ছাপান্ন ভোগ, একটি বিশেষ আচার ও পদ্ধতিতে তৈরি করা হয়, যা দেবতার প্রতি ভক্তদের শ্রদ্ধা ও প্রেমকে তুলে ধরে। প্রতিটি পদে ভিন্ন স্বাদ ও পুষ্টি থাকলেও তা মূলত ভক্তির চেতনাকে জাগিয়ে তোলে। এখানে উপস্থিত ভক্তরা যখন আলু ভাজা, পকোড়া, পনির পদ এবং রাইস ও চাটনি গ্রহণ করছেন, তারা শুধু পেট পূর্ণ করছেন না, বরং আধ্যাত্মিক আনন্দের মাধ্যমে দেবতার প্রতি তাদের নৈকট্য আরও ঘনিষ্ঠ করছেন। এই ভোগের মাধ্যমে জন্মাষ্টমীর আনন্দ, পূর্ণতা এবং ভক্তির চরম অভিজ্ঞতা ভক্তরা উপভোগ করছেন।”
কলকাতা ইসকনের ভাইস প্রেসিডেন্ট রাধারমন দাস বলেন, “জগন্নাথ ভোগ শুধু খাদ্য নয়, এটি ভক্তদের ভক্তি, সমর্পণ এবং আধ্যাত্মিকতার প্রকাশ। প্রতিটি ভোগ অর্থাৎ রাজ ভোগ, সন্ধ্যা ভোগ বা ছাপান্ন ভোগ, একটি বিশেষ আচার ও পদ্ধতিতে তৈরি করা হয়, যা দেবতার প্রতি ভক্তদের শ্রদ্ধা ও প্রেমকে তুলে ধরে। প্রতিটি পদে ভিন্ন স্বাদ ও পুষ্টি থাকলেও তা মূলত ভক্তির চেতনাকে জাগিয়ে তোলে। এখানে উপস্থিত ভক্তরা যখন আলু ভাজা, পকোড়া, পনির পদ এবং রাইস ও চাটনি গ্রহণ করছেন, তারা শুধু পেট পূর্ণ করছেন না, বরং আধ্যাত্মিক আনন্দের মাধ্যমে দেবতার প্রতি তাদের নৈকট্য আরও ঘনিষ্ঠ করছেন। এই ভোগের মাধ্যমে জন্মাষ্টমীর আনন্দ, পূর্ণতা এবং ভক্তির চরম অভিজ্ঞতা ভক্তরা উপভোগ করছেন।”
advertisement
advertisement
advertisement