Digha Jagannath Temple Kali Puja: কালীপুজো থেকে অন্নকূট উৎসব! ৩ দিনে উপচে পড়ছে দিঘা জগন্নাথ মন্দিরে প্রণামী বাক্স, টাকার অঙ্ক জানলে চমকে যাবেন

Last Updated:
Digha Jagannath Temple Kali Puja: দিঘা জগন্নাথ মন্দির এখন পর্যটকদের নতুন আকর্ষণের ঠিকানা। সমুদ্রতীরের মনোরম আবহে পুরীর আদলে তৈরি এই মন্দিরে প্রতিদিনই ভক্ত ও দর্শনার্থীদের ভিড় দেখা যায়।
1/6
*দিঘার সমুদ্র সৈকতের মনোরম পরিবেশ পর্যটকদের সবসময়ই আকর্ষণ করে। সেই আকর্ষণের সঙ্গে এখন যুক্ত হয়েছে নতুন নাম, দিঘা জগন্নাথ মন্দির। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে তৈরি এই মন্দির উদ্বোধনের পর থেকেই দর্শনার্থীদের ভিড় লেগেই আছে। দুর্গাপুজোয় ভক্তের সংখ্যা সাত লক্ষ ছাড়িয়েছিল। কালীপুজো থেকে বুধবার গোবর্ধন পুজো ও অন্নকূট উৎসব পর্যন্ত তিনদিন প্রণামী বাক্সে ছুঁয়েছে লক্ষাধিক টাকা।
*দিঘার সমুদ্র সৈকতের মনোরম পরিবেশ পর্যটকদের সবসময়ই আকর্ষণ করে। সেই আকর্ষণের সঙ্গে এখন যুক্ত হয়েছে নতুন নাম, দিঘা জগন্নাথ মন্দির। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে তৈরি এই মন্দির উদ্বোধনের পর থেকেই দর্শনার্থীদের ভিড় লেগেই আছে। দুর্গাপুজোয় ভক্তের সংখ্যা সাত লক্ষ ছাড়িয়েছিল। কালীপুজো থেকে বুধবার গোবর্ধন পুজো ও অন্নকূট উৎসব পর্যন্ত তিনদিন প্রণামী বাক্সে ছুঁয়েছে লক্ষাধিক টাকা।
advertisement
2/6
*দিঘা জগন্নাথ মন্দির এখন পর্যটকদের নতুন আকর্ষণের ঠিকানা। সমুদ্রতীরের মনোরম আবহে পুরীর আদলে তৈরি এই মন্দিরে প্রতিদিনই ভক্ত ও দর্শনার্থীদের ভিড় দেখা যায়। দুর্গাপুজোর সময় এখানে প্রায় সাত লক্ষ ভক্তের আগমন হয়েছে। এবারও কালীপুজো, গোবর্ধন পুজো ও অন্নকূট উৎসবের তিন ভক্তদের উপচে পড়া ভিড় লক্ষ করা গিয়েছে। এই ভক্তসমাগমের প্রমাণ মেলে প্রণামী বাক্সে জমা বিপুল অর্থের পরিমাণেই।
*দিঘা জগন্নাথ মন্দির এখন পর্যটকদের নতুন আকর্ষণের ঠিকানা। সমুদ্রতীরের মনোরম আবহে পুরীর আদলে তৈরি এই মন্দিরে প্রতিদিনই ভক্ত ও দর্শনার্থীদের ভিড় দেখা যায়। দুর্গাপুজোর সময় এখানে প্রায় সাত লক্ষ ভক্তের আগমন হয়েছে। এবারও কালীপুজো, গোবর্ধন পুজো ও অন্নকূট উৎসবের তিন ভক্তদের উপচে পড়া ভিড় লক্ষ করা গিয়েছে। এই ভক্তসমাগমের প্রমাণ মেলে প্রণামী বাক্সে জমা বিপুল অর্থের পরিমাণেই।
advertisement
3/6
*দিঘা জগন্নাথ ধাম সংস্কৃতি চর্চা কেন্দ্র ট্রাস্ট কমিটির সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০ অক্টোবর কালিপুজো থেকে ২২ অক্টোবর গোবর্ধন পুজো পর্যন্ত ভক্তদের উপচে পড়া ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। ভক্তদের সুবিধার জন্য গর্ভগৃহ ছাড়াও মন্দিরের বিভিন্ন স্থানে ১১টি প্রণামী বাক্স রাখা হয়েছিল। প্রতিটি বাক্সেই জমেছে বিপুল পরিমাণ প্রণামী অর্থ।
*দিঘা জগন্নাথ ধাম সংস্কৃতি চর্চা কেন্দ্র ট্রাস্ট কমিটির সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০ অক্টোবর কালিপুজো থেকে ২২ অক্টোবর গোবর্ধন পুজো পর্যন্ত ভক্তদের উপচে পড়া ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। ভক্তদের সুবিধার জন্য গর্ভগৃহ ছাড়াও মন্দিরের বিভিন্ন স্থানে ১১টি প্রণামী বাক্স রাখা হয়েছিল। প্রতিটি বাক্সেই জমেছে বিপুল পরিমাণ প্রনামি অর্থ।
advertisement
4/6
*ট্রাস্ট কমিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মাত্র তিনদিনেই প্রণামী বাক্সে জমা পড়েছে প্রায় ২ লক্ষ ৮৫ হাজার টাকা। ভক্তরা নিজের ইচ্ছেমতো অর্থ প্রদান করেছেন। সমস্ত অর্থ নিয়ম মেনে ব্যাঙ্কে জমা করা হয়। মন্দির সূত্রে খবর, এই অর্থ মন্দিরের রক্ষণাবেক্ষণ ও সংস্কৃতি চর্চার কাজে ব্যয় করা হবে।
*ট্রাস্ট কমিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মাত্র তিনদিনেই প্রণামী বাক্সে জমা পড়েছে প্রায় ২ লক্ষ ৮৫ হাজার টাকা। ভক্তরা নিজের ইচ্ছেমতো অর্থ প্রদান করেছেন। সমস্ত অর্থ নিয়ম মেনে ব্যাঙ্কে জমা করা হয়। মন্দির সূত্রে খবর, এই অর্থ মন্দিরের রক্ষণাবেক্ষণ ও সংস্কৃতি চর্চার কাজে ব্যয় করা হবে।
advertisement
5/6
*পুরীর আদলে নির্মিত দিঘার জগন্নাথ মন্দির রাতে রঙিন আলোর ঝলকে ঝলমল করে ওঠে। কালীপুজোর রাতে প্রায় পাঁচ হাজার আটটি প্রদীপ জ্বালিয়ে মন্দির সাজানো হয়েছিল। বুধবার গোবর্ধন পুজো ও অন্নকূট উৎসব উপলক্ষে দিনভর নানা কর্মসূচির আয়োজন করা হয়, ভক্তদের জন্য প্রসাদ বিতরণ, ভজন কীর্তন ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ছিল।
*পুরীর আদলে নির্মিত দিঘার জগন্নাথ মন্দির রাতে রঙিন আলোর ঝলকে ঝলমল করে ওঠে। কালীপুজোর রাতে প্রায় পাঁচ হাজার আটটি প্রদীপ জ্বালিয়ে মন্দির সাজানো হয়েছিল। বুধবার গোবর্ধন পুজো ও অন্নকূট উৎসব উপলক্ষে দিনভর নানা কর্মসূচির আয়োজন করা হয়, ভক্তদের জন্য প্রসাদ বিতরণ, ভজন কীর্তন ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ছিল।
advertisement
6/6
*কলকাতা ইসকনের সহ-সভাপতি তথা জগন্নাথ ধাম ট্রাস্ট কমিটির অন্যতম সদস্য রাধারমন দাস বলেন,
*কলকাতা ইসকনের সহ-সভাপতি তথা জগন্নাথ ধাম ট্রাস্ট কমিটির অন্যতম সদস্য রাধারমন দাস বলেন, "মাত্র তিনদিনেই প্রণামী বাক্সে প্রায় দু'লক্ষ ৮৫ হাজার টাকা জমা পড়েছে, এই অর্থ দিঘা জগন্নাথ মন্দিরের প্রতি মানুষের গভীর ভক্তি ও ভালোবাসার প্রমাণ। নিয়ম মেনে সমস্ত টাকা অ্যাকাউন্টে জমা করা হয়েছে। এই অর্থ মন্দিরের রক্ষনাবেক্ষন ও ধর্মীয় কার্যক্রমে ব্যয় করা হবে।"
advertisement
advertisement
advertisement