Digha Hotel: সমুদ্র ও হোটেলের মধ্যে বস্তি, মার খাচ্ছে হোটেল ব্যবসা, তারপর...

Last Updated:
সমুদ্রের একেবারে গায়েই হোটেল। কিন্তু সামনের বস্তির জন্য লোকসানে চলছে কারবার। তাই হোটেল সম্প্রসারণের কাজ শুরু করেছেন হোটেল মালিক।
1/4
#দিঘা: সমুদ্রের একেবারে গায়েই হোটেল। কিন্তু সামনের বস্তির জন্য লোকসানে চলছে কারবার। তাই হোটেল সম্প্রসারণের কাজ শুরু করেছেন হোটেল মালিক। আর তার জন্য সামনের বস্তির ওপর নজর পড়েছে তার। বস্তির মালিকানা দাবি করে বস্তির দখল নিতে চাইছেন তিনি। কিন্তু স্থানীয় প্রতিরোধের কারণে এখনও পর্যন্ত সম্ভব হয়ে ওঠেনি বস্তি দখল। তবে তার জন্য চেষ্টা থেমে নেই হোটেল মালিকের।
#দিঘা: সমুদ্রের একেবারে গায়েই হোটেল। কিন্তু সামনের বস্তির জন্য লোকসানে চলছে কারবার। তাই হোটেল সম্প্রসারণের কাজ শুরু করেছেন হোটেল মালিক। আর তার জন্য সামনের বস্তির ওপর নজর পড়েছে তার। বস্তির মালিকানা দাবি করে বস্তির দখল নিতে চাইছেন তিনি। কিন্তু স্থানীয় প্রতিরোধের কারণে এখনও পর্যন্ত সম্ভব হয়ে ওঠেনি বস্তি দখল। তবে তার জন্য চেষ্টা থেমে নেই হোটেল মালিকের।
advertisement
2/4
নানা ভাবে বস্তিবাসীকে হেনস্থা করার অভিযোগ উঠেছে। বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে, পানীয় জল সরবারহ বন্ধ করে বস্তিবাসীর জীবন অতিষ্ঠ করে তুলেছে অভিযুক্ত হোটেল মালিক। হোটেল মালিকের এমন অত্যাচারের হাত থেকে রেহাই চেয়ে প্রশাসনের দ্বারস্থ হয়েছেন ওল্ড দিঘার সৈকত সরণী লাগোয়া পশ্চিম গদাধরপুর বস্তির বাসিন্দারা। বস্তি এলাকায় উত্তেজনা ছড়ানোর অভিযোগে অভিযুক্ত হোটেল মালিক অরবিন্দ দে ও তার ছেলে ডেনিয়েল দে-কে গ্রেফতার করে দিঘা থানার পুলিশ।
নানা ভাবে বস্তিবাসীকে হেনস্থা করার অভিযোগ উঠেছে। বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে, পানীয় জল সরবারহ বন্ধ করে বস্তিবাসীর জীবন অতিষ্ঠ করে তুলেছে অভিযুক্ত হোটেল মালিক। হোটেল মালিকের এমন অত্যাচারের হাত থেকে রেহাই চেয়ে প্রশাসনের দ্বারস্থ হয়েছেন ওল্ড দিঘার সৈকত সরণী লাগোয়া পশ্চিম গদাধরপুর বস্তির বাসিন্দারা। বস্তি এলাকায় উত্তেজনা ছড়ানোর অভিযোগে অভিযুক্ত হোটেল মালিক অরবিন্দ দে ও তার ছেলে ডেনিয়েল দে-কে গ্রেফতার করে দিঘা থানার পুলিশ।
advertisement
3/4
৪০ টি পরিবারের ৩০০ মানুষের বসবাস পশ্চিম গদাধরপুর বস্তিতে। ৫০- ৬০ বছর কিংবা তারও বেশি সময় ধরে তাঁদের বসবাস সেখানে। স্থানীয় শেখ সিরাজুল, লক্ষ্মণ চরণ দাস, মালা দাস, হাসিনা বিবিরা বলেন, 'পুরুষের পর পুরুষ আমরা এখানে বসবাস করছি। এতদিন কিছু ছিল না। মাস দেড়েক ধরে নিজেকে বস্তির মালিক বলে দাবি করছেন ওই হোটেল মালিক। আমাদের বস্তি ছেড়ে দিতে বলা হচ্ছে। আমরা প্রতিরোধ করছি বলেই আমাদের নানা ভাবে হেনস্থা করা হচ্ছে।
৪০ টি পরিবারের ৩০০ মানুষের বসবাস পশ্চিম গদাধরপুর বস্তিতে। ৫০- ৬০ বছর কিংবা তারও বেশি সময় ধরে তাঁদের বসবাস সেখানে। স্থানীয় শেখ সিরাজুল, লক্ষ্মণ চরণ দাস, মালা দাস, হাসিনা বিবিরা বলেন, 'পুরুষের পর পুরুষ আমরা এখানে বসবাস করছি। এতদিন কিছু ছিল না। মাস দেড়েক ধরে নিজেকে বস্তির মালিক বলে দাবি করছেন ওই হোটেল মালিক। আমাদের বস্তি ছেড়ে দিতে বলা হচ্ছে। আমরা প্রতিরোধ করছি বলেই আমাদের নানা ভাবে হেনস্থা করা হচ্ছে।
advertisement
4/4
ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করে রামনগর ১ ব্লকের বিডিও বিষ্ণুপদ রায় স্পষ্টত জানিয়েছেন, হোটেল মালিকের এরূপ আচরণ কোনওভাবেই বরদাস্ত করবে না প্রশাসন। বস্তির মানুষজনের সঙ্গে কথা বলে অভিযুক্ত হোটেল মালিকের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। Input-Saikat Shee
ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করে রামনগর ১ ব্লকের বিডিও বিষ্ণুপদ রায় স্পষ্টত জানিয়েছেন, হোটেল মালিকের এরূপ আচরণ কোনওভাবেই বরদাস্ত করবে না প্রশাসন। বস্তির মানুষজনের সঙ্গে কথা বলে অভিযুক্ত হোটেল মালিকের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। Input-Saikat Shee
advertisement
advertisement
advertisement