Deepanwita Kali Puja: কালী পুজোর দিন উপচে পড়ে ভক্তের ভিড়, মন্দিরের গর্ভগৃহে মায়ের মূর্তির পাশাপাশি রাধাকৃষ্ণ, জগন্নাথদেব অধিষ্ঠিত

সিঙ্গুরের নান্দা সন্ন্যাসীঘাটা ব্রহ্মময়ী মা এখানে কৃষ্ণকালী রূপে বিরাজমান। দক্ষিণাকালী এখানে নীল বর্ণের। একহাতে খর্গ ও অন্য হাতে বাঁশি । তথ্য রাণা কর্মকার ৷ প্রতীকী ছবি ৷

ঠাকুর শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণদেবের ভাব উপলদ্ধি ছিল "যেই কালী সেই কৃষ্ণ"। সেই কথাই এখানে ধরা দিয়েছে মায়ের বিগ্ৰহে । প্রতীকী ছবি ৷

মা এক হাতে যেমন দুষ্টের দমন এর বার্তা দিয়েছেন, তেমনি অপর হাতে, বাঁশির মাধ্যমে প্রেমের বার্তাও দিয়েছেন । প্রতীকী ছবি ৷

১০০ বছরের বেশি পুরনো এই মন্দিরে ব্রহ্মময়ী মা নামে বিরাজ করছেন । প্রত্যহ মাকে অপরাহ্ণে ভাত শাক ডাল, সবজি তরকারি ভোগ দেয়া হয় । প্রতীকী ছবি ৷

ভোগ শেষে মন্দির বন্ধ হয়ে যাবার পর আবার গর্ভগৃহের দরজা খোলা হয় বিকেলে।দীপান্বিতা কালীপুজোয় মায়ের বিশেষ পুজো অর্চনা অনুষ্ঠিত হয়। অমাবস্যা তিথিতে তন্ত্র মতে সারারাত মায়ের পুজো হলেও এখানে কোন বলিপ্রথা নেই । প্রতীকী ছবি ৷

কালী পুজোর দিন মন্দিরে উপচে পড়ে ভক্তের ভিড়। মন্দিরের গর্ভগৃহে মায়ের মূর্তির পাশাপাশি রাধাকৃষ্ণ, জগন্নাথ দেব ও অধিষ্ঠিত। কালীর পাশাপাশি পুজিত হন সমস্ত দেবতারা । প্রতীকী ছবি ৷

কথিত আছে, এলাকার এক চিকিৎসক যতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় নিয়মিত এই পথ দিয়ে যাতায়াত করতেন । প্রতীকী ছবি ৷

একদিন মায়ের স্বপ্নাদেশ পেয়ে সরস্বতী নদীর তীরে অবস্থিত জঙ্গল ঘেরা শশ্মানে ধ্যানমগ্ন হন । প্রতীকী ছবি ৷

মৌন ব্রতগ্ৰহণ করেন। সাধনার ১২ বছর পর মায়ের স্বপ্নাদেশ পেয়ে এই কৃষ্ণ কালী মূর্তি প্রতিষ্টা করে পুজো অর্চনা শুরু করেন । প্রতীকী ছবি ৷